D.A Case: বকেয়া ডিএ মামলায় রাজ্যের সরকারী কর্মচারীর তালিকা থেকেই বাদ রাজ্যের শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীরা !
মহার্ঘ ভাতা (Dearness Allowance) নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের রায় চ্যালেঞ্জ করে শীর্ষ আদালতে যে মামলা দায়ের করেছিল, তা তালিকাভুক্ত করতে সম্মত হয়েছে ভারতের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ।
ডিএ (Dearness Allowance) মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে রাজ্য সরকারের স্পেশাল লিভ পিটিশনে কিছু ত্রুটি ছিল তা সংশোধন করা হয়েছে বলে জানা গেছে সুপ্রিমকোর্টের ওয়েবসাইট থেকে। এরপর, সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দিয়েছে, সোমবার ডিএ মামলার শুনানি হবে।
এদিকে সুপ্রীম কোর্টে দায়ের করা SLP তে রাজ্য সরকার তার কর্মচারীর সংখ্যা উল্লেখ করেছেন ৩,১৯,৭৫৯। এই ৩,১৯,৭৫৯ কর্মচারী রাজ্য সরকারের কোষাগার থেকে বেতন ও মহার্ঘ্য ভাতা পান বলে জানানো হয়েছে।
এই তথ্য সামনে আসতেই আলোচনা শুরু হয়েছে শিক্ষক মহলে। তবে কি রাজ্য সরকার সরকারি কর্মচারীদের থেকে সাহায্য প্রাপ্ত মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকাদের আলাদা করে হিসেব করে বাদ দিয়েছে ? রাজ্যজুড়ে উঠছে প্রশ্ন ।
অভিজ্ঞদের ধারণা যদি এই আশঙ্কা সত্যি হয় তবে, সরকারি কর্মচারীরা মহার্ঘ ভাতা পেলেও শিক্ষক শিক্ষিকারা বা শিক্ষা কর্মীরা হয়তো মহার্ঘ ভাতা থেকে বাদ যাবেন।
প্রশ্ন উঠছে, প্রাথমিক শিক্ষক সমাজের সংখ্যা যেখানে ১ লাখ ৮৮ হাজার এর বেশি আর হাইস্কুল শিক্ষক ২ লাখ, ১৪ হাজারের বেশি, তাহলে কি রাজ্য সরকার সবকিছুই জেনে শুনে শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীদের বাদ দিতে চান ?
যদিও এই সরকারী কর্মচারীর সংখ্যা ৩,১৯,৭৫৯- কোন হিসাবে দেওয়া হয়েছে তা নিয়ে কোথায় উল্লেখ না থাকলেও, বা এই সংখ্যায় কাদের ধরা হয়েছে তা নিয়েও কোথাও পরিষ্কার করে কিছু বলা না হলেও আশঙ্কা তৈরি হয়েছে শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মী মহলে। ইতিমধ্যে এই বিষয়ে স্যোসাল মিডিয়ায় চলছে নানান জল্পনা।
এই প্রসঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষক সংগঠন UUPTA জানিয়েছে- "সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য সরকার SLP এর আবেদনে সরকারি কর্মচারীর যে ভুল পরিসংখ্যান দিয়েছে এটা নিয়ে বিচলিত হওয়ার কোনো কারন নেই।বরং এতে সুবিধাই হবে,সুপ্রিমকোর্টে আমরা অন্যান্য যুক্তির সাথেই রাজ্য সরকারের Suppression of fact তুলে ধরে SLP এর আবেদন খারিজের জোরাল আবেদন জানাবো। যাতে পত্রপাঠ SLP এর আবেদন খারিজ হয় এবং হাইকোর্টের নির্দেশ বহাল থাকে। এছাড়াও সুপ্রিমকোর্টে এই মামলায় আমরা কোনো ভাবে যুক্ত হতে পারি কি না,সেই বিষয় নিয়েও আইনজীবীদের সাথে পরামর্শ নিচ্ছি।"
অসম্ভব ব্যাপার
ReplyDeleteDa sadharon kormi der adhikar 💪
ReplyDeleteএই DA শিক্ষক-শিক্ষা কর্মীদের নিজস্ব অধিকার।
ReplyDeleteDa diteo ghotala
ReplyDeleteAsambap baper
ReplyDeleteAsob suntei birokti lage
ReplyDeleteAkdam baje valo lage na
ReplyDeleteDin din koto poriborton dekhbo
ReplyDeleteরাজ্যটাকে নিজের পৈতৃক সম্পত্তি ভা।বে এই রাজ্য সরকার । সবজান্তা পান্ডিত্যপূর্ন আচরণ দেখায় আর সাধারণ মানুষকে ভয় দেখিয়ে ভাবে কেউ কিছু জানেন না কিন্তু যাঁরা বোঝার তারা বুঝে ফেলেন আর প্রতিবাদ ও ভদ্রভাবে করেন গনতান্ত্রিক প্রোটোকল মেনে কিন্তু নির্লজ্জ সরকার ভালো টুকু গ্রহণ করেন না । অতীতে ও এই সরকারের অনেক দৃষ্টান্ত আছে
ReplyDelete