এবার নাগরাকাটার বিধায়ক শুক্রা মুন্ডার দ্বারস্থ জেলার বিদ্যালয় আংশিক সময়ের শিক্ষক সংগঠন SPTTA






রাজ্যের বিভিন্ন জেলার সরকারি এবং আধা সরকারি বিদ্যালয়গুলিতে অতি সামান্য পারিশ্রমিকের বিনিময়ে বছরের পর বছর নিষ্ঠার সাথে শিক্ষকতা করে চলেছেন বিদ্যালয়ের আংশিক সময়ের শিক্ষক শিক্ষিকারা।তাদের মাসিক বেতন 1000 টাকা থেকে 3000 টাকা, সেটাও এখন বন্ধ আছে। আরও পড়ুনঃ দ্বিশতবর্ষে ফিরে দেখা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর


সারা রাজ্যে এদের সংখ্যা প্রায় দশ হাজার। কাজের কোনো স্থায়ীত্ব নেই। বর্তমানে বিশ্ব মহামারী করোনার কারণে এখন গৃহ শিক্ষকতা করাও বন্ধ ।এইরূপ পরিস্থিতিতে তাদের পক্ষে সংসার চালানো দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে।তাই রাজ্যের সকল জেলার বিদ্যালয় আংশিক সময়ের শিক্ষক সংগঠন সাত দফা দাবি নিয়ে জেলার ডি আইদের ডেপুটেশন দেওয়ার কর্মসূচী নিয়েছেন।   আরও পড়ুনঃ ৭ দিনের জন্য ১ জিবি করে ডাটা ফ্রি দিচ্ছে ভোডাফোন আইডিয়া

আজ জলপাইগুড়ি ইউনিটের পক্ষ থেকে  নাগরাকাটার বিধায়ক শুক্রা মুন্ডাকে ডেপুটেশন প্রদান করা হয়। এদিন উপস্থিত ছিলেন-  ধূপগুড়ি ও ময়নাগুড়ি ব্লক এর বিশেষ শিক্ষক ও শিক্ষিকা  তাপস রায়,(মালবাজার ব্লক) ফিরোজ প্রধান,  সুনীল প্রধান, রাগিনী গুপ্তা, সুজাতা শর্মা ও অন্যান্যরা (নাগরাকাটা ব্লক) । বিধায়ক জানিয়েছেন যেহেতু একটা দীর্ঘ সময় ধরে বিদ্যালয়ে কাজ করেছেন বিদ্যালয়ের আঙ্গশিক সময়ের শিক্ষকরা  সুতরাং এই বিষয়ের একটা সমাধান হওয়া দরকার । 


আরও পড়ুনঃ  ১ অক্টোবর থেকে স্বাভাবিক হচ্ছে অনেক কিছুই- বড়  ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর


এদিকে সংগঠনের রাজ্য সভপতি সমীর দেওঘোরিয়া জানিয়েছেন-এক মাসের মধ্যে সরকার কোনো সুরাহা না করলে আগামীদিনে বৃহত্তর আন্দোলন করা হবে ও কলকাতা বিকাশ ভবন অভিযান করা হবে।

তাদের দাবী-

1) স্থায়ীকরণ।

2) চাকুরিতে শিট সংরক্ষন।

3) নায্য বেতন।

4)অবসর সময় এককালিন ভাতা প্রদান।

5) শারদ উৎসবে বোনাস।

6)স্বাস্থ্য সাথি সুরক্ষা প্রদান।

7) পুনর্নিয়োগ।