করোনা মোকাবিলায় লকডাউন একমাত্র উপায়। দেশবাসীকে সতর্ক করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সারা দেশ ২১দিন লকডাউন করেছেন।
এই পরিস্থিতিতে অনলাইন শপিং-ও বন্ধ করল দেশের অন্যতম অনলাইন শপিং সংস্থা ফ্লিপকার্ট। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, “আপনাদের প্রয়োজন সবসময়ই আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। কথা দিচ্ছি, খুব শিগগিরি পরিষেবা নিয়ে ফিরে আসব।” করোনার সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাইরে গিয়ে কেনাকাটা কমানোর কথা বলছেন বিশেষষজ্ঞরা। তাই চাপ বাড়ছে অনলাইন শপিং-এ।
সংস্থার কর্মী, ভেন্ডর ও ভিজিটরদের থার্মাল স্ক্রিনিংও করা হয় নিয়মিত। তাঁদের অক্লান্ত পরিশ্রমের প্রশংসা করেন ফ্লিপকার্টের অন্যতম কর্ণধার অমিতেশ ঝা। কিন্তু পরিস্থিতি ধীরে ধীরে বেগতিক দেখে লকডাউনে কাজ বন্ধ রাখারই সিদ্ধান্ত নিল তারা।
সাথে সাথে অ্যামাজনও নতুন অর্ডার নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছ এবং গ্রাহকদের প্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে।
অ্যামাজন ইন্ডিয়া জানিয়েছে, যে তারা বর্তমানে আমাদের গ্রাহকদের যেমন গৃহস্থালীর স্ট্যাপলস, প্যাকেটজাত খাবার, স্বাস্থ্যসেবা, স্বাস্থ্যবিধি, ব্যক্তিগত সুরক্ষা এবং অন্যান্য উচ্চ অগ্রাধিকারের পণ্যগুলির জন্য গুরুত্বপূর্ণ তাদের পরিষেবা প্রদানকে অগ্রাধিকার দেবে।
সংস্থা জানিয়েছে, আমাদের অস্থায়ীভাবে অর্ডার নেওয়া বন্ধ করতে হবে এবং নিম্ন-অগ্রাধিকারের পণ্যগুলির জন্য চালান বন্ধ করতে হবে।
নিম্ন- অগ্রাধিকার পণ্য গুলির অর্ডার বাতিল করার অপশন দেওয়া হচ্ছে, বাতিল করলে মূল্য রিফান্ড করবে বলে জনিয়েছে সংস্থা।
Social Plugin