মধুসূদন রায়, ময়নাগুড়ি, ১১ই অক্টোবর : বহু প্রতিক্ষার পর দুর্গা পুজোর পাঁচটি দিন কেটে গিয়েছে তবে পুজো কিন্তু এখনও শেষ হয়নি। এখনও বাঙালিদের মনে সেই পুজো পুজো রব কিন্তু রয়েই গিয়েছে । দুর্গাপুজোর রেশ কাটতে না কাটতেই উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন গ্রামাঞ্চলের আনাচে কানাচে সেই রেশ।
দুর্গা পুজোর দশমীর পর একদশীর সকাল থেকেই শুরু হয় মা ভাণ্ডানি রূপে দেবী সর্বমঙ্গলারই আরাধনা। জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ি ব্লক সহ, ধূপগুড়ি, মালবাজার, আলিপুরদুয়ার,কোচবিহার জেলার বেশ কিছু গ্রামে সমৃদ্ধির দেবী ভাণ্ডানির পুজোকে ঘিরে উৎসবের আমেজ।
একাদশীর দিন থেকে শুরু হয়েছে ময়নাগুড়ি ব্লকের সাপ্টিবাড়ী ২নং গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় পুজোর প্রস্তুতি। দুর্গা মায়ের আরেক রূপ ভান্ডানী ।
দুর্গা পুজোর দশমীর পর একদশীর সকাল থেকেই শুরু হয় মা ভাণ্ডানি রূপে দেবী সর্বমঙ্গলারই আরাধনা। জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ি ব্লক সহ, ধূপগুড়ি, মালবাজার, আলিপুরদুয়ার,কোচবিহার জেলার বেশ কিছু গ্রামে সমৃদ্ধির দেবী ভাণ্ডানির পুজোকে ঘিরে উৎসবের আমেজ।
একাদশীর দিন থেকে শুরু হয়েছে ময়নাগুড়ি ব্লকের সাপ্টিবাড়ী ২নং গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় পুজোর প্রস্তুতি। দুর্গা মায়ের আরেক রূপ ভান্ডানী ।
সেই পূর্ব পুরুষদের কথা মাথায় রেখে ভান্ডানী পুজোকে কেন্দ্র করে একটি জমজমাট মেলা বসে জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ি ব্লকের সাপ্টিবাড়ী ২নং গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার ছোট দোমহনী গ্রামে।
ছোট দোমহনী মা ভাণ্ডানী ক্লাবের সদস্য বিবেক রঞ্জন রায় জানান ১৩৫৬ সাল থেকে চলে আসছে এই পুজো। তবে অন্যত্র জেলার মতো আমাদের গ্রামেও পুজো চলে এক দিন কিন্তু মেলা চলে দুইদিনের । এই অনুষ্ঠানে ভোটপাট্রি,ময়নাগুড়ি সহ পাশ্ববত্তি বিভিন্ন গ্রামাঞ্চলের পূর্ণাথীরা আসেন এখানে পুজো দিতে । প্রথম দিন পূজো হয় ও পরের দুই দিন ভাণ্ডানী পূজোকে উপলক্ষ্য করে বিরাট মেলার আয়োজন করা হয় মা ভাণ্ডানী ক্লাবের পক্ষ থেকে, শতাধিক মানুষের আগমন ঘটে এই মেলায়।
বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সুষ্ঠ ভাবে সম্পূর্ণ হয় এই মেলা।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊