বন্ধ স্কুল, রমরমিয়ে চলছে মদের আসর! প্রশাসনিক গাফিলতির অভিযোগ
স্কুল তৈরি হয়ে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে স্কুল। আর সেই সুযোগে স্কুল চত্বরে রমরমিয়ে বসছে মদের আসর। স্কুল চত্বরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে মদের বোতল ও গ্লাস।
২০১৯ সাল থেকে তৈরি হয়ে বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে জুনিয়র হাই স্কুল। আর সেই সুযোগে স্কুল এখন মাতালদের আড্ডাঘর হয়ে উঠেছে। স্কুল চত্বরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে মদের বোতল ও গ্লাস। পাশাপাশি, স্কুল হয়ে উঠেছে খর রাখার জায়গা। প্রশাসনের দৃষ্টিহীনতার অভাবে স্কুল এখন জঞ্জালে পরিণত হয়েছে। এমনই ছবি দেখা গেল বীরভূমের লাভপুরের আবাডাঙ্গা শ্রীধর জুনিয়র হাইস্কুলে। দ্রুত স্কুল খোলার দাবি জানাচ্ছেন গ্রামবাসীরা। তবে সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখার আশ্বাস প্রশাসনের।
এলাকায় রয়েছে হাই স্কুল, নেই গার্লস স্কুল। তার কারণে গ্রামবাসীরা ২০১৫ সালে গার্লস স্কুল করার উদ্যোগ নেন গ্রামবাসীরা। সেইমতো লাভপুরের আবাডাঙ্গা গ্রামের ৫৮ জন মিলিয়ে ২ বিঘা জায়গা দান করেন স্কুলের জন্য। তারপর, প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গায় জানিয়ে স্কুল তৈরির কাজ শুরু হয়। তবে সেই সময় র্পযপ্ত পরিকাঠামো না থাকার কারণে পাশের একটি স্কুলে চলে ক্লাস। তারপর, ২০১৯ সালে স্কুল তৈরি হয়ে আজও বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে আবাডাঙ্গা শ্রীধর জুনিয়র হাইস্কুল। প্রশাসনের গাফিলতির সুযোগে স্কুল চত্বর এখন মাতালদের আরগড়া হয়ে উঠেছে। স্কুল চত্বরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে মদের বোতল ও গ্লাস। স্কুলের মধ্যে মদ খেয়ে স্কুলের মধ্যেই পড়ে রয়েছে মদের বোতল ভাঙ্গা। সন্ধ্যা নামলেই স্কুল হয়ে ওঠে মাতালদের আঁতুঘর এমনটাই অভিযোগ গ্রামবাসীদে।
পাশাপাশি, স্কুলের বারান্দায় কেউবা কারা মজুদ করে রেখেছে খর নেই প্রশাসনের কোন নজরদারি। প্রশাসনের গাফিলতির কারণে স্কুল এখন মাতালদের আড়গাড়া হয়ে উঠেছে। দ্রুত স্কুল খোলার দাবি জানাচ্ছেন গ্রামবাসীরা। তবে, শিক্ষকের অভাব থাকার কারণে বন্ধ হয়ে রয়েছে স্কুল। শিক্ষক নিয়োগ হলে স্কুল খোলা হবে এবং সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখার আশ্বাস প্রশাসনের।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊