এবার কলকাতার রাজপথে ২০১৭-র টেট উত্তীর্ণ চাকরি প্রার্থীরা
ইতিমধ্যে ২০১৪ সালের টেট পাস প্রার্থীরা কলকাতায় আমরণ অনশনের ডাক দিয়েছে। চাকরীর নিয়োগপত্র না পাওয়া পর্যন্ত তারা আন্দোলন তুলবে না বলে জানিয়েছে। করুণাময়ীতে ২০১৪-র টেট উত্তীর্ণদের অবস্থান আন্দোলন চলছে।
এবার সেই একই আন্দোলনের পথে নামলেন ২০১৭-র টেট উত্তীর্ণ চাকরি প্রার্থীরা। ২০১৭-র টেট উত্তীর্ণদের জমায়েতে পুলিশ বাধা দেওয়ায় মেট্রো স্টেশনের সামনেই অবস্থানে বসেছে ২০১৭-র টেট উত্তীর্ণরা।
শিক্ষকপদে সরাসরি নিয়োগের দাবিতে আন্দোলন চালাচ্ছেন ২০১৪ সালের টেট টেট উত্তীর্ণ প্রশিক্ষিত নট-ইনক্লুডেড চাকরি প্রার্থীরা। প্রশাসনের বারংবার আবেদনেও অনড় তাঁরা। প্রাথমিক শিক্ষক পদে চাকরির নিয়োগ পত্র হাতে না পাওয়া পর্যন্ত তাঁরা অনশন ও অবস্থান থেকে সরবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন।
২০১৪ সালের টেট টেট উত্তীর্ণ প্রশিক্ষিত নট-ইনক্লুডেড চাকরি প্রার্থীদের দাবী -দুই বার ইন্টারভিউ দেওয়া হয়েছে, কিন্তু সরকার এর দুর্নীতি ও অনিয়ম এর জন্য নিয়োগ হয়নি, তাই তারা আর নতুন করে ইন্টারভিউ দেবে না । 2021 সালের ইন্টারভিউ লিস্ট থেকে সবাই কে চাকরি দেওয়ার দাবী তুলেছেন তারা ।
যদিও এই চাপের মুখে নতিস্বীকারের যে কোনও প্রশ্নই নেই, বুধবার তা ফের স্পষ্ট করে দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। তাদের বক্তব্য, চাকরি পেতে গেলে ইন্টারভিউ দিতেই হবে। পর্ষদের এই বক্তব্যে সিলমোহর দিয়েছেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুও।
এদিকে আজ ২০১৭ সালের টেট পাস প্রার্থীরা কলকাতার রাজপথে আন্দোলনে সামিল হয়েছেন। তাঁদের দাবী “১১ হাজার নতুন যে নিয়ােগ হবে, সেখানে ২০১৪-র টেট পাশেদের সুযােগই দেওয়া উচিত নয়। কারণ, ইতিমধ্যে দু'দফায় ২০১৪-র টেট পাশেদের মধ্যে ৬০ হাজারের বেশি নিয়ােগ হয়ে গিয়েছে। অথচ আমরা এখনও ইন্টারভিউ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণই করতে পারিনি। এ বার নতুন নিয়ােগে শুধু ২০১৭-র প্রার্থীদের সুযােগ দেওয়া হােক।”
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊