তুলসী পাতার কতটা উপকারী? জানেন কি? জেনে নিন
শিশুদের সর্দি-কাশির জন্য তুলসী পাতা মহাষৌধ
কাশি হলে তুলসী পাতা এবং আদা একসঙ্গে পিষে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খান উপকার পাবেন
তুলসী পাতার ভিটামিন সি, ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস ও এসেন্সিয়াল অয়েলগুলো চমৎকার অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের হিসেবে কাজ করে; যা বয়সজনিত সমস্যা কমায়।
তুলসী পাতাকে যৌবন ধরে রাখার টনিকও মনে করেন কেউ কেউ।
তুলসী স্মরণশক্তি বাড়ানোর জন্য বেশ উপকারী।
শ্বাসনালী থেকে শ্লেষ্মাঘটিত সমস্যা দূর করে।
তুলসী পাতা পাকস্থলীর ও কিডনীর স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
তুলসী পাতা হলো প্রোফাইল্যাক্টিভ যা, পোকামাকড় কামড় দিলে আক্রান্ত স্থানে তুলসী পাতার তাজা রস লাগিয়ে রাখলে কামড়ের ব্যথা ও জ্বলা থেকে কিছুটা মুক্তি পাওয়া যায়।
তুলসী পাতা বেটে সারা মুখে লাগিয়ে রাখলে ত্বক সুন্দর ও মসৃণ হয়।
তিল তেলের মধ্যে তুলসী পাতা ফেলে হালকা গরম করে ত্বকে লাগালে ত্বকের যেকোনো সমস্যায় বেশ উপকার পাওয়া যায়।
ত্বকের কোনো অংশ পুড়ে গেলে তুলসীর রস এবং নারকেলের তেল ফেটিয়ে লাগালে জ্বালা কমবে এবং সেখানে কোনো দাগ থাকবে না ৷
তুলসীর ভিটামিন সি ও অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে। নার্ভকে শান্ত করে। এছাড়াও তুলসী পাতার রস শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
নিয়মিত তুলসী পাতার রস খেলে রোগ-বালাই থাকবে অনেক দূরে।
সুস্থ থাকার জন্য প্রতিদিন অন্তত একটি করে তুলসী পাতা খান।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊