গোটা বিশ্বে করোনার প্রভাবে মৃত্যু বেড়েই চলেছে। কিভাবে এই মারণ ভাইরাস থেকে নিস্তার মিলবে তা নিয়ে দিনরাত গবেষণা কররেছেন বিজ্ঞানীরা। সবাই এই ভাইরাসের উৎস হিসেবে চীনকে দায়ী করলেও সেরকম প্রমান এখনো মেলেনি। যদিও হংকং স্কুল অব পাবলিক হেলথের ভাইরোলজি ও ইমিউনোলজি বিভাগের বিশেষজ্ঞ ড. লি মেং ইয়াং সম্প্রতি এক বিস্ফোরক দাবি জানিয়েছেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন এই ভাইরাস সম্পর্কে চীন আগে থেকেই অবগত ছিল। লি বলেছেন, হংকংয়ের বিশেষ বায়োসেফটি ল্যাবে এই নতুন ভাইরাস নিয়ে তিনি পরীক্ষা করতে শুরু করেন। যখন বুঝতে পেরেছিলেন এই ভাইরাস মানবজাতির পক্ষে অনেক বেশি প্রাণঘাতী হতে পারে তখন এই ভাইরাসের মোকাবিলা করা যায় তার উপায় খুঁজতে শুরু করেছিলেন তিনি। তারপরই তাঁর কাছে হুমকি ফোন আস্তে শুরু করে কাজ বন্ধ করার জন্য।
In a new exclusive interview with FOX News, respected Hong Kong virologist Dr. Yan Li-Meng has offered an insider’s account of the alleged Chinese government’s coverup of the origins of the coronavirus pandemic.https://t.co/SJf3s4hfLU
— TruNews™ (@TruNews) July 10, 2020
মূলত ইনফ্লুয়েঞ্জা ও সার্স ভাইরাস নিয়ে দীর্ঘ বছর ধরে গবেষণা করছেন তিনি ও তার দলবল। তাঁর দাবি চীন এই ভাইরাসের মারাত্মক প্রভাব সম্পর্কে অবগত থাকলেও গোপন করেছিলো বিষয়টি। চিনের সরকারি আধিকারিকরা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে জানিয়েছিল ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো ভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়েছে। বিজ্ঞানীদের এই ভাইরাস নিয়ে গবেষণা করতে দেওয়া হয়নি। যদিও তিনি লুকিয়ে গবেষণা চালিয়ে গেলে তাঁর সাথে কর্মরত অনেক ডাক্তার ও বিজ্ঞানীরা গায়েব হতে শুরু করে.তাঁর কাছে আস্তে থাকে হুমকি ফোন। তিনি জানতেন তিনি ধরা পড়লে কঠিন শাস্তি পেতে হবে, বা তাঁকে গায়েবও করে দিতে পারে। তাই তিনি ঝুঁকি নিয়ে পালিয়ে এসেছেন আমেরিকায়।
Dr Li-Meng Yan from HK, one of the first scientists to study the virus, accuses Beijing of #coronavirus cover-up
— Pigson (@pigson0127) July 10, 2020
"Don't touch the red line”
"We will get in trouble and we'll be disappeared"#WHO Prof Malik Peiris knew but do nothinghttps://t.co/WS2ne1klQF #CCPLiedPeopleDied pic.twitter.com/FKFZtru8oP
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊