The World Health Organisation (WHO) and its alliance partners including the vaccine alliance, Gavi, said the goal is to create 2 billion Covid-19 vaccine doses by 2021.

২০২১ সালের মধ্যেই ২০০ কোটি করোনা প্রতিষেধক নিয়ে আসবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এই লক্ষ্যমাত্রা নিয়েই কাজ করছে হু। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও ভ্যাকসিন জোট সহ এর জোটের অংশীদাররা কাজ করছে। গাভি জানিয়েছে ২০২১ সালের মধ্যে ২ বিলিয়ন কোভিড -১৯ ভ্যাকসিন ডোজ তৈরির লক্ষ্য নিয়েই এগিয়ে চলছে তাঁরা। 

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডাঃ হর্ষ বর্ধন সম্প্রতি কোভ্যাক্স-এর একটি অধিবেশনে অংশ নিয়েছিলেন, যা একসাথে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে একটি ভ্যাকসিন খুঁজে নেওয়ার দিকে নজর দেবে। 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বিজ্ঞানী সৌম্য স্বামীনাথন জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ভ্যাকসিন উৎপাদনকারীদের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্কে রেখে কাজ করছে এবং ক্লিনিকাল ট্রায়ালেও সাহায্য করছে।

ডাঃ সৌম্য স্বামীনাথন বলেছিলেন যে বেশিরভাগ দেশে যেখানে করোনভাইরাসের প্রকোপ মূল্যায়ন করার জন্য গবেষণা করা হয়েছে, সেখানে দেখা গেছে যে জনসংখ্যার খুব অল্প অংশই ভাইরাসের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি গড়ে তুলেছে। তিনি বলেন, অতএব, SARS-CoV-2 এর বিরুদ্ধে একটি ভ্যাকসিন তৈরি করা জরুরি। 

গাভির মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক শেঠ বার্কলে জানান ২০২১ সালের মধ্যে ২ বিলিয়ন কোভিড -১৯ ভ্যাকসিন ডোজ তৈরি করা হবে। এরজন্য কমপক্ষে ১৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের প্রয়োজন হবে।

এখনও পর্যন্ত অনেক ভ্যাকসিনের গবেষণার কথা শোনা গেলেও আশা জোগাচ্ছে ৯ টি ভ্যাকসিন। যার মধ্যে ৬ টি ভ্যাকসিনের ক্লিনিকাল ট্রায়াল ইতিমধ্যেই চলছে। 

ভ্যাকসিন প্রস্তুত হয়ে গেলে প্রত্যেক দেশের ২০ শতাংশ মানুষ যাতে এই ভ্যাকসিন পান সে কথা বলেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বিজ্ঞানী সৌম্য স্বামীনাথন। 

প্রত্যেক দেশে প্রথমে স্বাস্থ্যকর্মীদের অগ্রাধিকার দিয়ে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে তারপর বাকিদের। সারা দেশের মধ্যে থাকা ৩% স্বাস্থ্যকর্মীদের আগে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। এরপর, প্রত্যেক দেশের ২০ শতাংশ মানুষকে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে।