সুরশ্রী রায় চৌধুরীঃ

ট্রাম্পের হুমকির পরই এখন সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়ে উঠেছে হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন। চিকিৎসক দের কাছে এখন এটি একমাত্র ভরসা। তাই এর চাহিদা ও বেড়েছে কয়েক গুণ। আর এই ওষুধ তৈরির জন্য স্টেট ড্রাগ কাউন্সিলের কাছে অনুমতি চেয়েছিল বেঙ্গল কেমিক্যালস।

করোনা মোকাবিলায় বেঙ্গল কেমিক্যালস্ অ্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যালসকে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন তৈরির ছাড়পত্র দিল রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোল। মাসে দেড় কোটি ওষুধ তৈরি করতে পারবে বেঙ্গল কেমিক্যলস। সূত্র মারফৎ এমনটাই জানা গিয়েছে।


ম্যালেরিয়ার ওষুধ হিসাবে ক্লোরোকুইন ফসফেট ২৫০ তৈরি করলেও হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন তৈরি করার অনুমতি বেঙ্গল কেমিক্যালস এর ছিল না। এবার সেই অনুমতি ই পাওয়া গেলো। ফলে রাজ্যে তৈরি হতে চলেছে করোনার ওষুধ হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন।

মাসে প্রায় দেড় কোটি ওষুধ তৈরি করতে পারবে বেঙ্গল কেমিক্যালস। হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ও ক্লোরোকুইন ফসফেটের রাসায়নিক গঠন একই হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন শুধু অতিরিক্ত হাইড্রক্সি যুক্ত। হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন তৈরি করতে কাঁচামাল মুম্বাই, আমাদাবাদ থেকে আনতে হবে।

আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় নির্মিত এই প্রতিষ্ঠান আজ পৃথিবী কে নতুন দিশা দেখাচ্ছে।