রবীন মজুমদার /দক্ষিণ ২৪ পরগনা:
স্বদেশী সংঘ পরিচালিত যে ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত হয়েছিল মানিকতলা গড়পার আয় এবং এর মূল উদ্দেশ্য ছিল সমাজে স্বীকৃত এবং বিশিষ্টজনদের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন 2019 সম্বন্ধে সচেতন করা।

বিশিষ্টজনদের মধ্যে ডক্টর জিষ্ণু বসু সাংবাদিকদের জানান নাগরিকত্ব ( সংশােধন ) আইন, ২০১৯ । জানুন ও জনমত গড়েতুলুন। নাগরিকত্ব সংশােধন কেন আবশ্যক? আফগানিস্তান তাে বহু আগেই প্রায় হিন্দুশূন্য হয়েছে। দেশত্যাশে যােজনা অ্যামী ১৯ শতাংশ মুসলমানদের জন্য ২৩ শতাংশ জমি দেওয়া হয়। নেহরু লিয়াকত চুক্তি নস্যাৎ করে পাকিস্তানে হিন্দুদের উপর ধারাবাহিকনির্যাতন চলতে থাকে। পরিণামে সেখানে হিশন সংখ্যা ১৯৪৭ সালে ১৫ শতাংশ থেকে ২০১৯ এ প্রায় ১ শতাংশে এসে দাঁড়িয়েছে । বাংলাদেশেও ইন্দিরা - মুজিব চুক্তি নস্যাৎ করে হিন্দু নিতিন আজও চলছে । ফলে হিন্দুর সাখ্যা সেখানে ১৯৫১ সালে ২২ শতাংশ থেকে কমে ২০১১ সালে ৮.৫ শতাংশ হয়েছে। তাই ভারত সরকার নাগরিকত্ব(সংশােধনী) আইনের মাধ্যমে এইসব দেশ থেকে আসা শরণার্থীদের নাগরিকত্ব প্রদানের ব্যবস্থা করেছে। যাতে তারা সম্মান এবং পণ আত্মা সন্মানের সঙ্গে ভারতবর্ষের নাগরিক হিসেবে জীবনযাপন করতে পারেন। 

শরণার্থী কারা? আসামের উথ বিষয়ক গুণ হিটেড নেশনস্ হাই কমিশন অফ রিফিফজিল ' ( ইউ এন এইচ সি । আর ) ১৯৪১ সালের জেনেভা কনভেনশন এবং ১৯৬৭ সালের জয়ে প্রটোকল অনুসারে উক্ত না । শরণার্মার সংগ্রাঃ আমি কোনাে দেশের কোনাে মানুষ জাতি , ধর্ম , আতা , সামাজিক বা রাজনৈতিক কোনাে বিশেষ । গলের সদস্য হওয়ার জনা নিলে দেশে অত্যাচারিত হন এবং তার ভয়ে জনা দেশে ফিরতে না চান । হলে ওই মানুষটি খিতায় না আশয়তা দেশে উদ্বাস্তু বা শরণার্থী হিসেবে গণ্য হবেন ।