অবশেষে আজ থেকে শুরু হচ্ছে করোনার Vaccine প্রয়োগ!


২০১৯ সালের ডিসেম্বরের শেষের দিকে চীন দিয়ে শুরু হয়েছে করোনার ভাইরাসের দাপট। বর্তমানে বিশ্বের একশ ৫৬টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে এই করোনা ভাইরাস। এই ভাইরাসের দাপটে ফাঁকা হয়ে গেছে কর্মক্ষেত্র, বন্ধ হয়ে গেছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সিনেমা মহল, ক্রিকেট মহল, আন্তর্যাতিক সকল ভ্রমণ ইত্যাদি। করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা এবং মৃত্যুর হার বেড়ে যাওয়াইয় এই মুহূর্তে ভ্যাকসিন আবিষ্কারের খবরটি বেশ আশা জাগিয়েছে।


যুক্তরাষ্ট্রে আজ সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিনের পরীক্ষা। দেশটির ওয়াশিংটন রাজ্যের সিয়াটল শহরের কেইসার পার্মানেন্ট রিসার্চ সেন্টারে এই ভ্যাকসিন পরীক্ষার কার্যক্রম চালানোর কথা রয়েছে।
বার্তা সংস্থা এপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের দ্য ন্যাশনাল ইন্সটিটিউটস অব হেলথ'র অর্থায়নে মানবদেহে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিনের পরীক্ষা চালানো হবে। তাতে অংশ নিচ্ছে অন্তত ৪৫ জন স্বেচ্ছাসেবী। এসব স্বেচ্ছাসেবীদের শরীরেই করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন পরীক্ষা করা হবে।

মেনে চলুন-
1. জনকোলাহল বর্জন করুন
2. আক্রান্ত ব্যক্তির থেকে মিটার দুরত্ব বজায় রাখুন হ্যান্ডসেক দুরত্ব সংক্রমন ঘটাতে পারে
3. আপাতত প্রতিকার হিসেবে ভাইরাস বহনকারীদের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন
4. বারবার হাত ধোয়া, হাত দিয়ে নাক-মুখ স্পর্শ না করা ঘরের বাইরে গেলে মুখোশ পরুন
5. হাত সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন বারবার হাত ধুন
6. মাছ মাংস ভালো করে সিদ্ধ করে রান্না করে  গরম গরম খান
7. সকালের খাবার বিকালে বিকালের খাবার রাতে খাবেন না
8. বাসি বা অপরিস্কার অপরিচ্ছন্ন খাবার থেকে বিরত থাকুন
9. সবুজ শাক সব্জী প্রচুর পরিমানে খান
10. জল প্রচুর মাত্রায় পান করুন
11. আপনি যদি অসুস্থ হয়ে থাকেন তাহলে মুখোশ পরুন,
12. আর নিজে অসুস্থ না হলেও, অন্যের সংস্পর্শ এড়াতে মুখোশ পরুন।
13. আক্রান্ত ব্যাক্তিকে আইসোলেশন করুন যতক্ষন না রোগী বিপদমুক্ত হচ্ছে
14. বিদেশ থেকে কোনো লোক যদি আপনার এলাকাতে আসে তার সম্বন্ধে খোঁজ খবর নিন নিকটবর্তী হসপিটালে খবর দিন
15. খুব দরকার না হলে বিদেশ ভ্রমন স্থগিত রাখুন
16. সব শেষে সর্দি, জ্বর ,কাশি ,গলা ব্যাথা ,গা ব্যাথা তার সাথে শ্বাসকষ্টের সমস্যী  হলে নিকটবর্তী চিকিৎসক বা চিকিৎসাকেন্দ্রে যত তাড়াতাড়ি পারবেন যোগাযোগ করুন সুস্থ থাকুন সবাইকে সুস্থ রাখুন
-ডা: অজয় মন্ডল
জনস্বার্থে প্রচারে সংবাদ একলব্য
যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই ভ্যাকসিন বাজারে আসতে এক থেকে দেড় বছর সময় লাগতে পারে। তবে কিছু গবেষক বলছেন, ভ্যাকসিন হাতের নাগালে চলে আসতে সময় কিছুটা কম লাগতে পারে।

জন হপকিন্স হসপিটালের প্যাথলজি বিভাগের চিকিৎসক রবার্ট কুসে বলেন, আমি অত্যন্ত আশাবাদী এবং ইতিবাচক ভাবনার ভেতরে আছি। তবে বিশেষ করে বয়স্ক ও যারা অসুস্থ আছে তাদের নিয়ে একটু শঙ্কায় আছি।

**সংবাদটি সংবাদ একলব্য সম্পাদনা করেনি, নিউজ ডেস্ক থেকে সরাসরি সংগৃহীত।