২০১৭ সালে প্রাথমিকে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি বেরোনোর পর অনেকটা সময় অতিক্রান্ত হয়ে যাওয়ার পর ২০১৭ এর বিজ্ঞপ্তি অনুসারেই পুনরায় রেজিস্ট্রেশন আরম্ভ করবে বোর্ড। জানা গেছে, কয়েকদিনের মধ্যেই সেই প্রক্রিয়া আরম্ভ হবে তবে এখোনো নির্দিষ্ট কোনো তারিখ জানা যায়নি। কিন্তু, এই প্রক্রিয়া আরম্ভ না হতে ফের দানা বাঁধছে সমস্যা। রাজ্যের শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চটোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, ৫০ শতাংশ নম্বর নিয়ে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ ও দু-বছরের ডিএলএড প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরাই পরীক্ষায় বসতে পারবে। শিক্ষামন্ত্রীর এই সুরেই সুর মিলিয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের মানিক ভট্টাচার্য।
রাজ্যের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে হতাশ বিএড প্রশিক্ষন প্রাপ্ত প্রার্থীরা। বিএড প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত প্রার্থীদের একাংশ রাজ্যের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আন্দোলনের কথা ভাবছে। এনসিটিই এর নিয়ম অনুসারে বিএড প্রশিক্ষন প্রাপ্ত ও স্নাতকে ৫০% নম্বর নিয়ে উত্তীর্ন প্রার্থীরা প্রথম-পঞ্চম শ্রেণি শিক্ষকতার চাকরিতে আবেদন করতে পারবে। তবে চাকরি পাওয়ার ২বছরের মধ্যে ৬মাসের ব্রিজ কোর্স করতে হবে। আর তাই বিএড প্রার্থীরা এনসিটিই এর নিয়ম মেনে বিএড পাশদের প্রাথমিক টেট-এ বসতে দেওয়ার দাবি তুলছে।
বিএড পাশ প্রার্থী ফিরোজ রহমান জানান, "এটা আমাদের অধিকার। এনসিটিই এর নিয়মে আমরা প্রাথমিক টেট-এ বসতে পারবো। কিন্তু, রাজ্যের এই সিদ্ধান্তে হতাশ।"
বিএড পাশ প্রার্থী ফিরোজ রহমান জানান, "এটা আমাদের অধিকার। এনসিটিই এর নিয়মে আমরা প্রাথমিক টেট-এ বসতে পারবো। কিন্তু, রাজ্যের এই সিদ্ধান্তে হতাশ।"
প্রাথমিক টেট-এ বিএড প্রশিক্ষন প্রাপ্তদের বসতে দেওয়ার দাবি নিয়ে বৃহত্তর আন্দোলনে নামার কথাও ভাবছে বিএড প্রশিক্ষন প্রাপ্ত প্রার্থীরা।
আমাদের ফেসবুক
পেজে জয়েন হতে
ক্লিক করুন- CLICK
|
আমাদের হোয়াটসয়াপ
গ্রুপে যুক্ত
হতে ক্লিক করুন-
CLICK
|
যে কোন সংবাদ,
লেখা পাঠান sangbadekalavya@gmail.com
|
বিজ্ঞাপন দিতে
কথা বলুন- 96092 21222
|
Social Plugin