গণতন্ত্র হত্যা দিবস : ভারতীয় জনতা ওবিসি মোর্চার ডাকে গণতন্ত্র বাঁচাও পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও কর্মসূচি

গণতন্ত্র হত্যা দিবস : ভারতীয় জনতা ওবিসি মোর্চার ডাকে গণতন্ত্র বাঁচাও পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও কর্মসূচি

রামকৃষ্ণ চ্যাটার্জী, আসানসোল:

গণতন্ত্র হত্যা দিবসে ভারতীয় জনতা ওবিসি মোর্চার ডাকে গণতন্ত্র বাঁচাও পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও কর্মসূচি। আসানসোল বাস স্ট্যান্ডের সামনে অনুষ্ঠিত হয়। এদিন দিলীপ ঘোষ বলেন বাংলায় গনতন্ত্রকে হত্যা করে কবর দিয়েছে তৃনমুল কংগ্রেস। একদিকে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতারা দিল্লিতে গিয়ে গণতন্ত্র বাঁচাতে গান্ধী মূর্তির কাছে বিক্ষোভ করে খবরের শিরোনামে থাকার চেষ্টা করছেন। আর বাস্তব হলো বাংলায় গণতন্ত্রকে হত্যা করে মাটি চাপা দিয়ে কবর দিচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গে যেভাবে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে দমন করা হচ্ছে তা খুবই বিপজ্জনক। পশ্চিমবঙ্গকে বাঁচাতে হবে। কারণ এই রাজ্য আন্তর্জাতিক সীমান্ত রাজ্য।

এদিনের তৃণমূলের শহীদ দিবস নিয়ে বলেন একটা সময় ছিল যখন প্রয়াত সিপিএম নেতা হরকিষান সিং সুরজিৎ সব দলের কাছে যেতেন ও সমর্থন চাইতেন। এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেই কাজ করছেন। কখনও তিনি পাটনা যান, আবার কখনও মুম্বাই যান। তবে কোনও রাজনৈতিক দল তাকে বিশ্বাস করে না। কারণ তারা জানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কোনও রাজনৈতিক অস্তিত্ব বা নীতি নেই। তিনি কখনও কংগ্রেসের সাথে থাকেন, কখনও বিজেপির সাথে আবার কখনও বামপন্থীদের সাথে গোপনে থাকেন।অখিলেশ যাদব এদিন কলকাতায় তৃণমূলের শহীদ দিবসের মঞ্চে এসেছিলেন। অখিলেশ যাদব যিনি দুবার উত্তরপ্রদেশে ভারতীয় জনতা পার্টির কাছে হেরেছেন। সেখানে যোগী আদিত্যনাথ সরকার গঠন করেছেন। বাস্তবে তার এখন কোনো কাজ নেই।

এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির আসানসোল জেলা সভাপতি বাপ্পা চ্যাটার্জী, রাজ্য কমিটির সদস্য কৃষ্ণেন্দু মুখার্জী, পশ্চিম বর্ধমান জেলা সম্পাদক অভিজিৎ রায়, অরিজিৎ শঙ্কর চৌধুরী, অমিতাভ গড়াই, ভৃগু ঠাকুর সহ আরও বিজেপি নেতা ও কর্মীরা।