New Birth-Death Registration Rules: জন্ম-মৃত্যু সার্টিফিকেট প্রক্রিয়ায় বিরাট পরিবর্তন

New Birth-Death Registration Rules



New Birth Registration Rules: এখন পর্যন্ত, সন্তানের জন্ম সংক্রান্ত নিবন্ধন (New Birth-Death Registration Rules) ফরম 1 নম্বরে পরিবারের ধর্মের কলাম দেওয়া হত। কিন্তু এখন এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আরও একটি কলাম। নতুন কলামে সন্তানের বাবা-মায়ের ধর্ম সংক্রান্ত তথ্য দিতে হবে।


কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক দ্বারা বড় পরিবর্তন করা হয়েছে জন্ম সার্টিফিকেট সংক্রান্ত নিয়মে। হ্যাঁ, এখন পরিবারে কোনো নবজাতকের জন্ম হলে সন্তানের জন্ম নিবন্ধনে (New Birth Registration Rules) বাবা-মায়ের ধর্ম সংক্রান্ত তথ্য দিতে হবে। এর অধীনে, আলাদাভাবে শিশুর পিতামাতার সম্পর্কিত তথ্যও দিতে হবে। এখন পর্যন্ত নিয়ম অনুযায়ী শিশুর জন্মের (New Birth-Death Registration Rules) সময় পরিবারের ধর্ম সংক্রান্ত তথ্য লিপিবদ্ধ করা হতো। তবে এখন এ বিষয়ে খসড়া মডেল রুলস তৈরি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক এই খসড়া রাজ্য সরকারগুলির কাছে পাঠিয়েছে।


এর আগে, সন্তানের জন্ম সংক্রান্ত নিবন্ধন (New Birth Registration Rules) ফরম নম্বর 1-এ পরিবারের ধর্মের জন্য একটি কলাম ছিল। কিন্তু এখন এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আরও একটি কলাম। এই কলামে সন্তানের পিতামাতার ধর্ম সংক্রান্ত তথ্য দিতে হবে। দত্তক গ্রহণ প্রক্রিয়ার জন্যও ফর্ম নং 1 প্রয়োজনীয় হবে৷ প্রসঙ্গত গত বছর পাস হওয়া জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন (সংশোধন) আইন অনুযায়ী, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন জাতীয় পর্যায়েও প্রয়োজনীয় হবে।


দৈনিক ভাস্করে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, সরকার ভবিষ্যতে এ নিয়ে বড় পরিকল্পনা করছে। সংবাদপত্র সূত্রে জানা গেছে, জন্ম নিবন্ধনের নতুন ফর্ম নং 1 থেকে প্রাপ্ত ডাটাবেসের ভিত্তিতে জাতীয় জনসংখ্যা নিবন্ধন (NPR), আধার কার্ড, ভোটার তালিকা, রেশন কার্ড, পাসপোর্ট এবং ড্রাইভিং লাইসেন্সের মতো নথিগুলি আপডেট করা হবে৷ সন্তানের জন্ম সংক্রান্ত এই ডিজিটাল সার্টিফিকেট একক নথি হিসেবে বৈধ হবে। শুধু তাই নয়, যেকোনো স্কুল বা কলেজে ভর্তির সময় এটি জন্মনিবন্ধন সনদ হিসেবেও বৈধ হবে।


এ ছাড়া এখন কারো মৃত্যুর পর তৈরি করা ডেথ সার্টিফিকেটে মৃত্যুর সাম্প্রতিক কারণসহ পুরনো রোগ সংক্রান্ত তথ্যও দিতে হবে। ভারতের রেজিস্ট্রার জেনারেল (RGI) মৃত্যুর শংসাপত্রে তাৎক্ষণিক কারণ সহ দীর্ঘস্থায়ী রোগ সম্পর্কিত তথ্য দেওয়া বাধ্যতামূলক করেছে। আরজিআই জাতীয় স্তরে সারা দেশে জন্ম ও মৃত্যুর তথ্য সংরক্ষণ করবে।