Benefits of Jackfruit: একাধিক পুষ্টিগুনে সমৃদ্ধ কাঁঠাল, জানুন কাঁঠালের উপকারিতা
কাঁঠাল গ্রীষ্মকালীন ফল। কাঁচা কাঠাল রান্না করে খাওয়া হয় আর কাঁঠাল পেকে গেলে এমনিই খেতে সুস্বাদু হয়। পাকা কাঁঠালের ক্যালরি প্রতি ১০০ গ্রামে প্রায় ৯০ কিলোক্যালরি এবং খনিজ লবণের পরিমাণ প্রায় ০.৯ গ্রাম। কাঁচা কাঁঠালের ফাইবারের পরিমাণ পাকা কাঁঠালের বেশ কয়েক গুণ বেশি। তাই ডায়াবেটিক মানুষের জন্য কাঁচা কাঁঠাল উপকারী। রক্তের চিনির মাত্রা স্বাভাবিক রাখার জন্য কাঁচা কাঁঠালের জুড়ি নেই।
কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গুনাগুন:
- এতে আছে থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, আয়রন, সোডিয়াম, জিঙ্ক এবং নায়াসিনসহ বিভিন্ন প্রকার পুষ্টি উপাদান।
- কাঁঠালে প্রচুর পরিমাণে আমিষ, শর্করা ও ভিটামিন থাকায় তা মানবদেহের জন্য বিশেষ উপকারী।
- কাঁঠালের প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ আছে যা রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে।
- উচ্চ রক্তচাপের উপশম হয়।
- পেটের নানা রকম পীড়া থেকে মুক্তি দিতে পারে কাঁঠাল। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে এবং অন্ত্রের নড়াচড়া বাড়াতে সাহায্য করে। এতে যে আঁশ থাকে, তা কোলন ক্যানসার প্রতিরোধ করে। পেটের অম্লতা ও আলসার ঠেকাতে কাঁঠাল খেতে পারেন।
- এতে থাকা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, অ্যাজমা, কাশি, সর্দি ও ক্যানসারের মতো রোগ দূর করে।
- কাঁঠালে চর্বির পরিমাণ সামান্য। এই ফল খাওয়ার কারণে ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কা কম।
- কাঁঠালে আছে ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস। যা আলসার, ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ এবং বার্ধক্য প্রতিরোধে সহায়তা করে।
- টেনশন এবং নার্ভাসনেস কমাতে কাঁঠাল বেশ কার্যকরী।
- বদহজম রোধ করে কাঁঠাল। এই ফল আঁশালো হওয়ায় কোষ্ঠকাঠিন্যও দূর করে।
- কাঁঠালে রয়েছে খনিজ উপাদান আয়রন, যা দেহের রক্তাল্পতা দূর করে।
আরো একাধিক উপকারিতা রয়েছে কাঁঠালের।
0 মন্তব্যসমূহ
thanks