Madhyamik- Higher Secondary: মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সময় পিছানো সহ একাধিক দাবীতে মিছিল ও বিক্ষোভ
সেখ রিয়াজুদ্দিন,বীরভূম:- দীর্ঘদিন করোনা অতিমারির জেরে পঠন পাঠন ছিল বন্ধ। সম্প্রতি রাজ্য সরকারের ঘোষণা মোতাবেক সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু হয়েছে,এদিকে বিশ্বভারতীর পঠন-পাঠন ও স্বাভাবিক ছন্দে ফিরে আসে।
কিন্তু বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেল এখনো পর্যন্ত না খোলায় অসুবিধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে বিশ্বভারতীর পড়ুয়াদের বলে দাবি। একই সাথে এদিন দাবি ওঠে অনলাইনে পড়িয়ে অফলাইনে পরীক্ষা নেওয়া যাবে না এবং মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সময় পিছাতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্ট্রাল অফিস বলাকা গেটের থেকে ভাষা ভবন পর্যন্ত মিছিল ও বিক্ষোভ প্রদর্শন করে পড়ুয়ারা।
প্রসঙ্গত সবকিছু স্বাভাবিক হলেও শান্তিনিকেতনে পড়ুয়াদের প্রচুর চড়া দামে ঘর ভাড়া দিয়ে থাকতে হচ্ছে,এতেই নানা সমস্যার সম্মুখিন পড়ুয়ারা। এদিন শতাধিক স্নাতক স্তরের পড়ুয়ারা ভাষা ভবন গেটের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে।
11 মন্তব্যসমূহ
Ai mi6il er akta nischoi jukti a6e jehetu ato pandemic er jonno sob bondo 6il tai hs ba madhyamik er kono syllabus complete hyy ni. Amr to mne hyy exam na neoa hole aro besi vlo hyyy
উত্তরমুছুনআমরা মানে মাধ্যমিক / উচ্চমাধ্যমিক 2022 এর স্টুডেন্টরা সারাবছর অনলাইনে ক্লাস করলাম। বইয়ের অর্ধেক অধ্যায় আমাদের পড়ানো হয়নি, আর বাকি গুলো যা পড়ানো হয়েছে সেগুলোও ধোঁয়াশায় ঢাকা। বছরের শুরু থেকে একদিনও আমরা স্কুলে যাইনি। সব কিছুই হয়েছে অনলাইনে। আর অনলাইন ক্লাস সব থেকে বড় সমস্যা ছিল network problem. শিক্ষকদের বাড়িতে WiFi/ Broadband আছে বলে তাদের নেট প্রবলেম হয়তো হতো না। কিন্তু আমাদের তো jio/artel/Vi এর নেট দিয়েই তো চলতে হতো। আর তাদের সেই 1.5GB/day. আর 40 minutes এর বড়জোর দুটো ক্লাস করা যেতো ওটা দিয়ে। তাই স্কুলএর সব ক্লাস করতে পারতাম না ঠিক মত। আর tuitionএর ক্লাস করার মতো কোনো data ই অবশিষ্ট থাকতো না।তার উপর offline exam. এটা অনেটা সেই পুকুরের জল দেখিয়ে সমুদ্রে ছেড়ে দেয়ার মতো। তার উপর বাড়িতে বাবা-মায়ের চাপ , টিচারদের চাপ। আচ্ছা আমরা তো স্টুডেন্ট, আমরা তো মানুষ, আমাদেরও ছোট সপ্ন থাকে। ইচ্ছে থাকে বেচেঁ থাকার। কিন্তু আমাদের ভালো থাকা তো দূরে থাক, বেচেঁ থাকার রসদ টুকুও হারিয়ে ফেলেছি। প্রতিবছর এত্তোগুলো student এর সুইসাইড করাও আপনাদের মনে একটু সহমর্মিতার উদ্রেক করতে পারেনি? একবারও ভাবায়নি যে কেন তারা এরকম সিদ্ধান্ত নেয়। তাহলে আরো বলছি, আমাদের এই ভারতবর্ষে প্রতি মিনিটে একজন করে আত্মঘাতী হয়। আর তাদের নোটের সারমর্ম এ এই exam preasure আর বাড়িতে বাবা - মায়ের preasure এর কথাই উঠে আসে। আচ্ছা আমরা স্টুডেন্ট বলে কি আমারাদের ভালো করে বেঁচে থাকার কোনো অধিকার নেই। নাকি শুধু চাপ নিয়ে অবসাদগ্রস্থ হয়ে হীনমন্যতায় বাঁচার অধিকার আছে?
উত্তরমুছুনএকদম আপনি ঠিক বলেছেন
মুছুনআমি একমত
Chat korar jonno net thakto ar class korar jonno na
মুছুনপরীক্ষার সময় না পেছোলেই ভালো।
উত্তরমুছুনআমিও একজন মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী তবু আমি চাই পরীক্ষা নির্দিষ্ট সময় যেন হয়।
নিজেরা সারাবছর পড়বে না। আর এখন দোষ দিচ্ছে সরকারকে। যতসব ফাঁকিবাজের দল।
Upni mone hoy boro barir chele tai all subject e private tutor ache.tai upnar kono problem hochhe na.akjon student hoye ar ekjon friend ke opoman korte lojja kore na chi chi.ai apnar barir sikhha....sobar to private tutor neoar khomota nei bujhlen.... sobar baba borolok noy ....
মুছুনThik bolecho bobdhu
মুছুনTumi ei bhabe kauke opoman korte parbe na ok jotoi o ei boluk but tomke eisab bolllar sahos keu daybni
মুছুনJotota somoi r pichone nosto hocche totota somoi porashuna korle kaj e dito
উত্তরমুছুনOre amar vidyasagar
মুছুনSarabochor porle amonta kokhonoi hoy na
উত্তরমুছুনThank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊