না ফেরার দেশে চলে গেলেন সাহিত্যিক লক্ষ্মী নন্দী
১৩ অক্টোবর লিখেছিলেন-
"দূরে সিগন্যাল হয়েজ্বলছিল কর্তব্যনিষ্ঠ
তোমার মুখ
ততক্ষণে আমি
শুয়ে পড়েছি
ঝরন্ত পাতাদের পাশে।" কবির আর উঠে দাঁড়ানো হলো না। আজ দুপুরে শিলিগুড়ির একটি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন কবি-সম্পাদক চীর হাস্যময়ী লক্ষ্মী নন্দী।
সীমান্তবর্তী মেখলিগঞ্জ থেকে সম্পাদনা করতেন 'অপরাজিত অর্পন' । মেখলিগঞ্জের ডাক ঘরের কাছে তার বাড়ি। বাবার নাম শিশির কুমার মিত্ৰমজুমদার মা মায়ারানি মিত্রমজুমদার।স্বামী কুনাল নন্দী। চাকরি করেন কৃষি দফতরে।
বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্বর্ণ পদক পেয়েছেন, কলকাতা থেকে নিয়ে এসেছেন সাহিত্য সম্মাননা। শীর্ষেন্দু মুখােপাধ্যায়ের মতাে সাহিত্যিকের হাত থেকে নিয়ে এসেছেন পুরস্কার। কোচবিহার জার্নালিস্ট ক্লাব 'গোপেশ দত্ত' সম্মানে সম্মানিত করেছেন গত বছর।
এপার বাংলা ওপার বাংলার এক পরিচিত নাম ছিলেন লক্ষ্মী নন্দী। কিছুদিন আগে করোনা পজিটিভ আসে তার। তারপর শিলিগুড়ির একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। সেখান থেকে আর ফেরা হলো না ।
তার মৃত্যুতে উত্তরের কবি সাহিত্যিকদের মধ্যে এক গভীর শোকের ছায়া পড়েছে।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊