দিনের পর দিন বাড়ছে করোনা সংক্রমন। কেন্দ্র লক ডাউন থেকে অনলকে হাঁটলেও সংক্রমনের পরিস্থিতি দেখে বিভিন্ন এলাকায় ফের লক ডাউন জারি করেছে রাজ্য। দীর্ঘ প্রায় চার মাস যাবৎ বন্ধ রয়েছে গৃহশিক্ষক ও বেসরকারি স্কুল গুলোর পড়াশুনা। এর জেরে যাদের গৃহশিক্ষকতা ও বেসরকারি স্কুলে কাজ করে সংসার চালাতো তাদের ঘোর সমস্যায় পড়তে হয়েছে।
বিগতদিনেও একাধিকবার গৃহশিক্ষক ও বেসরকারি স্কুলে কর্মরত শিক্ষকেরা সরকারের সহযোগিতা চেয়েছে কিন্তু কোনোরুপ পদক্ষেপ নেননি সরকার। এবার, মুর্শিদাবাদ জেলার ফারাক্কা ব্লকের বিধায়ক মইনুল হকের দ্বারস্থ হয়েছেন তারা। প্রাইভেট স্কুল ও শিক্ষক-শিক্ষিকাদের আর্থিক সহযোগিতার দাবিতে বিধায়কের এর কাছে ডেপুটেশন দেন UNAIDED PRIVATE SCHOOL ASSOCIATION( UPSA)।
রবিবার বিধায়কের বাসগৃহে বেশ কিছু বেসরকারি স্কুলের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের উপস্থিতির মাধ্যমে প্রাইভেট স্কুল ও শিক্ষক-শিক্ষিকাদের আর্থিক সহযোগিতার দাবিতে স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয় এদিন। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন এই স্মারকলিপি শিক্ষা মন্ত্রীর কাছে পেশ করবেন।
তাদের দাবি গুলি ছিল-
লক ডাউনের সময়ে প্রত্যেক শিক্ষক শিক্ষিকাকে ১০০০০ টাকা প্রদান করতে হবে।
লক ডাউন সময়ে বিদ্যুৎ বিল মকুব করতে হবে।
লক ডাউনের সময় স্কুলের ঘর ভাড়া মকুব করতে হবে।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊