![]() |
ফাইল ছবি |
করোনা মোকাবিলায় ২১ দিনের লক ডাউনে দেশ। এরই মাঝে রাজ্যে লক ডাউনের সাথে সাথে একাধিক সময় ভিড় বাড়ছে। সাথে সাথে রেশনের নামে ব্যহত হচ্ছে লক ডাউন পরিষেবা। এমনি অভিযোগে সরব হলেন সুজন চক্রবর্তী।
তিনি বলেন, মানুষ খুব সংকটে আছে তার পরেও মানুষ লক ডাউন মেনে চলছে। কিন্তু ব্যবস্থাপনার ত্রুটির জন্য লক ডাউন খানিকটা ত্রুটি হচ্ছে। সকালে বাজার, দুপুরে মিষ্টির দোকান, বিকালে রেশন। মানুষকে পাঁচবার বাইরে বেরোতে হচ্ছে। এরকম সময় লক ডাউন ঘরে থাকো, রাষ্ট্রের দায়িত্ব ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে দেওয়া। প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রী মিলিয়ে রেশনের যে প্যাকেট সেটা যদি মানুষ পান তবে লক ডাউনের থিওরিটা মানুষ নষ্ট করতো না। তাহলে মানুষকে বারবার বের হতে হতো না।
সাথে সাথে ভিডিও বার্তায় তিনি প্রশ্ন তোলেন- কি দিচ্ছে রাজ্য সরকার? মুখ্যমন্ত্রী যা বলেছেন সেটা সবাই শুনেছেন, সেই কিডটা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া হোক না হয় রেডি করে রাখা হোক যে যারটা গিয়ে নিয়ে আসবে। তাহলে এত ভিড় হয় না। নিশ্চিন্ত বোধ করেন। মানুষের এই সংকটকালীন সময় কেন্দ্র হোক বা রাজ্য হোক রাজনীতিক প্রচারে যেন না নেয়। প্রধানমন্ত্রী- মুখ্যমন্ত্রী ভাষণ অনেক হয়েছে, খাদ্য দিন, রেশন দিন মানুষ ঘরে থাকবে লক ডাউন মেনে চলবে। মানুষকে বিব্রত করবেন না খাবারটা পৌঁছে দিন, ক্যাস ট্রান্সফার করে দিন। স্বাস্থ্য পরিষেবা ঠিক মতো দেখে নিন। তা না করে ত্রাণের নামে দলবাজি হবে।
সাথে সাথে কেন্দ্র সরকারকেও এক হাত নেন তিনি। তিনি জানান- "চান্স পেয়ে দিল্লী এসময় সুদের হার কমিয়ে দিয়ে মরার ওপর খাড়ার ঘা ফেলবে। এটা মেনে নেওয়া যায় না। এটা সংকটকালে মানুষকে বাড়তি বিপদে ফেলা হচ্ছে। অন্যায় হচ্ছে। সমগ্র মানুষ লক ডাউন মানতে চায়। দল বাজির জন্য নয় মানুষের স্বার্থে তাঁদের প্রয়োজনীয় জিনিস তাঁদের কাছে পৌঁছে দেওয়া দরকার।"
বিস্তারিত শুনুন ভিডিওতে-
সাথে সাথে ভিডিও বার্তায় তিনি প্রশ্ন তোলেন- কি দিচ্ছে রাজ্য সরকার? মুখ্যমন্ত্রী যা বলেছেন সেটা সবাই শুনেছেন, সেই কিডটা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া হোক না হয় রেডি করে রাখা হোক যে যারটা গিয়ে নিয়ে আসবে। তাহলে এত ভিড় হয় না। নিশ্চিন্ত বোধ করেন। মানুষের এই সংকটকালীন সময় কেন্দ্র হোক বা রাজ্য হোক রাজনীতিক প্রচারে যেন না নেয়। প্রধানমন্ত্রী- মুখ্যমন্ত্রী ভাষণ অনেক হয়েছে, খাদ্য দিন, রেশন দিন মানুষ ঘরে থাকবে লক ডাউন মেনে চলবে। মানুষকে বিব্রত করবেন না খাবারটা পৌঁছে দিন, ক্যাস ট্রান্সফার করে দিন। স্বাস্থ্য পরিষেবা ঠিক মতো দেখে নিন। তা না করে ত্রাণের নামে দলবাজি হবে।
সাথে সাথে কেন্দ্র সরকারকেও এক হাত নেন তিনি। তিনি জানান- "চান্স পেয়ে দিল্লী এসময় সুদের হার কমিয়ে দিয়ে মরার ওপর খাড়ার ঘা ফেলবে। এটা মেনে নেওয়া যায় না। এটা সংকটকালে মানুষকে বাড়তি বিপদে ফেলা হচ্ছে। অন্যায় হচ্ছে। সমগ্র মানুষ লক ডাউন মানতে চায়। দল বাজির জন্য নয় মানুষের স্বার্থে তাঁদের প্রয়োজনীয় জিনিস তাঁদের কাছে পৌঁছে দেওয়া দরকার।"
বিস্তারিত শুনুন ভিডিওতে-
Social Plugin