দিন যতই গড়াচ্ছে ততই বাড়ছে করোনা সংক্রমণের প্রকোপ। এমতবস্থায়, সংক্রমণ রুখতে রাজ্য সরকার একাধিক পদক্ষেপ নিয়েই চলছে অনবরত। রাজ্য সরকার ইতিমধ্যে একাধিক বিষয়ের ওপর ছাড় দিয়েছে। সম্প্রতি বিভিন্ন বোর্ডের সাথে যুক্ত অনেকগুলি বেসরকারী ও বিনা সহায়তা প্রাপ্ত বিদ্যালয়গুলিকে লকডাউন পিরিয়ড চলাকালীন স্কুল ফি বৃদ্ধি এবং এর সংগ্রহ সম্পর্কিত বিশেষ নির্দেশিকা জারি করে। সরকারী ও বিনা সহায়তা প্রাপ্ত বিদ্যালয়গুলিকে লকডাউন পিরিয়ড চলাকালীন স্কুল ফি বৃদ্ধি বা জমা দেওয়ায় চাপ না দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল সরকার। আজ পুনরায় সতর্ক করলেন শিক্ষামন্ত্রী। 

আমাদের ফেসবুক পেজে জয়েন হতে ক্লিক করুন- CLICK
আমাদের হোয়াটসয়াপ গ্রুপে যুক্ত হতে ক্লিক করুন- CLICK
যে কোন সংবাদ, লেখা পাঠান sangbadekalavya@gmail.com
বিজ্ঞাপন দিতে কথা বলুন- 96092 21222


বিগত নির্দেশিকায় বলা হয়েছিল- দুর্ভাগ্যজনকভাবে একটি বিষয় লক্ষণীয় যে বিভিন্ন বোর্ডের সাথে যুক্ত অনেকগুলি বেসরকারী ও বিনা সহায়তা প্রাপ্ত বিদ্যালয়গুলি চলতি শিক্ষাবর্ষের সময়গুলিতে কেবল ফি বাড়িয়েছে তা নয় এই লকডাউনের সময়কালে অভিভাবকদের ফি জমা দেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছে।
পশ্চিমবঙ্গে সরকারের শিক্ষা মন্ত্রী ইতিমধ্যে সকল বিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের কাছে বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে ফি বৃদ্ধি না করার এবং সহানুভূতি সহকারে অভিভাবক কর্তৃক ফি প্রদান না করার বিষয়ে বিবেচনা করার জন্য আবেদন করেছেন।

আজ শিক্ষামন্ত্রী অনেকটা কড়াভাবে বলেন- " প্রাইভেট বিদ্যালয় গুলিকে ইতিমধ্যেই দ্বিতীয়বার জানানো হলো যে তারা ফি বৃদ্ধি এই মুহুর্তে করতে পারবে না। স্কুলের মাহিনা বাবদ টাকা না দিলে অনলাইনে শিক্ষায় যোগ দিতে না পারার সিদ্ধান্ত সঠিক নয় সবাইকেই সেই সুযোগ দিতে হবে।

এ ব্যাপারে সরকারের মনোভাব যথেষ্ট কঠোর। আশা করি প্রাইভেট স্কুল গুলি সরকারের এই মনোভাব অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবেন এবং অভিভাবকদের উপর মানসিক চাপ তৈরি করা থেকে বিরত থাকবেন।"