করোনার প্রকোপে চলছে লক ডাউন। বন্ধ দোকান পাঠ, অফিস থেকে আদালত সবই। কিন্তু পেটকে কি আর লক ডাউন রাখা যায়? খেতে তো হবেই, তাহলে তো যেতে হবে বাজারে। বাজারে খরচ করতে গিয়ে বাড়ছে ভিড়, অনেকেই মানছে না সামাজিক দূরত্ব। মানবেই বা কি করে যদি মানুষের ভিড় হয় সেখানেতো সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখলে বিশাল জায়গার দরকার। আর এর জন্যই নতুন পদ্ধতির অবলম্বন করলো দিনহাটা পৌরসভা।
গত ২৩ এপ্রিল বিধায়ক উদয়ন গুহ স্যোশাল মিডিয়ায় নাগরিকদের কাছে মতামত চেয়েছিলেন- "বাজারে ভীড় এড়াতে পারমিট সিস্টেম চালু হতে পারে একটি পরিবার সপ্তাহে দুদিন বাজার করার সুযোগ পাবেন মতামত জানান।" এরপরই নাগরিকদের সম্মতিতে গতকাল এই নতুন সিস্টেম চালু করে নজর কারলেন বিধায়ক।
গত ২৩ এপ্রিল বিধায়ক উদয়ন গুহ স্যোশাল মিডিয়ায় নাগরিকদের কাছে মতামত চেয়েছিলেন- "বাজারে ভীড় এড়াতে পারমিট সিস্টেম চালু হতে পারে একটি পরিবার সপ্তাহে দুদিন বাজার করার সুযোগ পাবেন মতামত জানান।" এরপরই নাগরিকদের সম্মতিতে গতকাল এই নতুন সিস্টেম চালু করে নজর কারলেন বিধায়ক।
এখন থেকে সপ্তাহে মাত্র দুইদিন বাজার করতে পারবেন দিনহাটার বাসিন্দারা। কিন্তু আটকাবে কি করে মানুষকে, বুঝবে কি করে কে দুদিন আর কে তিনদিন আসলো? এরজন্যও করা হয়েছে ব্যবস্থা। সাদা, সবুজ ও হ্লুদ এই তিন রকমের কার্ডের ব্যবস্থা করেছে পৌরসভা। এর ফলে যেমন কমবে ভিড় তেমনি সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে কারও অসুবিধায় পড়তে হবে না।
- সবুজ কার্ড ধারী ব্যক্তিরা প্রতি সপ্তাহে সোমবার ও বৃহস্পতিবার বাজার করবেন।
- সাদা কার্ড ধারী ব্যক্তিরা প্রতি সপ্তাহে রবিবার ও মঙ্গলবার বাজার করতে পারবেন।
- হলুদ কার্ড ধারী ব্যক্তিরা প্রতি সপ্তাহে বুধবার ও শুক্রবার বাজার করবেন।
এই নতুন সিস্টেমে বাজার করার দিন ধার্যের সাথে সাথে কন্ট্রোলে রাখা যাবে মানুষের বাজারের গতিবিধি। এড়ানো যাবে ভিড়। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে করোনা ভাইরাসের সাথে যুদ্ধ করবে দিনহাটাবাসি।
Social Plugin