দিনহাটা মহকুমার সাহেবগঞ্জ থানার অন্তর্গত সীমান্তবর্তী গ্রাম ছাট খোঁচাবাড়ি, হাটচেক, মইদাম, শ্যামগঞ্জ এইসমস্ত গ্রামগুলির কৃষক সমাজ বিপর্যয়ের সম্মুখে। লকডাউনের ফাঁসে থমকে গেছে কৃষিকাজ । নষ্ট হচ্ছে কৃষিজ ফসল। কোথাও আবার ফসল চুরি হচ্ছে বাংলাদেশি চোরেদের কারণে। এমনি অভিযোগ স্থানীয় কৃষকদের। 

কৃষকদের বক্তব্য, তাদের বেশিরভাগ চাষেরজমি কাটাতারের ওপারে জিরগ্রাউন্ডে রয়েছে। সেখানে প্রায় কয়েকশ বিঘা বেগুন ক্ষেত, ঝিঙা- পটল-লঙ্কা সহ বিভিন্ন সবজী ও বোরোধানের ক্ষেত রয়েছে। কিন্তু লকডাউনের ফলে আগে যেমন দিনে ৩ বার সীমান্তরক্ষীরা গেট খুলে দিত- তাতে তারা ফসলের রক্ষনা বেক্ষণ করতে পারতো। কিন্তু লকডাউনের ফলে গেট খুলে না দেওয়ায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। 

নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে যুক্ত হতে ক্লিক করুন পাশের লিঙ্কে


নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে যুক্ত হতে ক্লিক করুন পাশের লিঙ্কে

নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের whatsapp গ্রুপে যুক্ত হতে ক্লিক করুন পাশের লিঙ্কে



ঘটনায় প্রকাশ- এ নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের সাথে সীমান্তরক্ষী এবং সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিকদের একটি বৈঠক হয়। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গতকাল থেকে ৩ বারের বদলে মাত্র ৩ ঘন্টার জন্য গেট খোলার ব্যবস্থা করা হয়। যা ফসল পরিচর্যায় খুবই কম সময় বলে কৃষকরা দাবী করেন। 

তাদের দাবী- একদিকে লকডাউনে ফসল নষ্টের মুখে অন্যদিকে ডিজিটাল রেশন কার্ড না থাকায় মিলছে না সরকারি রেশনও। যার ফলশ্রুতিতে এক নিদারুন জীবনের সাক্ষী থাকতে হচ্ছে সীমান্তের এই মানুষগুলোকে। 

আজ এমনি ছবি উঠে এলো আমাদের ক্যামেরায় – ছাট খোঁচাবাড়ি থেকে তপন বর্মনের রিপোর্ট