বিভিন্ন সূত্রে খবর অনুযায়ী- করোনা ভাইরাস সম্পর্কে এক বিশাল খবর সামনে এসেছে, বলা হচ্ছে চীন গতবছর করোনা ভাইরাস কানাডা থেকে চুরি করে এনে হুয়ানে ল্যবটারিতে এর ওয়েপনাইজড ভার্সন তৈরি করেছে, ভাইরাস টা ম্যচিওর হয়ে ল্যাব থেকে পালিয়ে গেছে। এসব তথ্য চাপা দিতে চীন অকারনেই অ্যানিমেল থেকে করোনা ভাইরাস স্প্রেডের গল্প প্রচার করছে। গত মার্চে কানাডার ন্যশানাল মাইক্রোবাইয়োলজি ল্যবরেটারি চীনের হুয়ানে গোপনভাবে নিপা ভাইরাস ও ইবোলা ভাইরাসসের স্যম্পোল পাঠায়। মনে করা হচ্ছে সেইসময় করোনা ভাইরাস ও তারা পাঠায়। যতদিন যাচ্ছে ভাইরাস টা ম্যচিওর হচ্ছে , বর্তমানে ভাইরাস টা সেকেন্ড ফেজে রয়েছে যাতে শুধু স্পর্শ করলেই কেউ ইনফেক্ট হবে। সবচেয়ে বড় কথা এই ভাইরাসটাকে এতটাই স্মার্ট ভাবে পোগ্রামিং করা হয়েছে যে কেউ ইনফেক্ট হলে বোঝাই যাবে না, অন্তত ৭ দিন পর বোঝা যাবে, ততদিনে রোগী অন্য কাউকে ইনফেক্ট করে ফেলবে। মোস্ট ডেডলি কিলিং ভাইরাস বলা হচ্ছে একে। কিছু কিছু রিপোর্ট অনুযায়ী চীন এই ভাইরাস তৈরি করেছিল হংকংয়ে ম্যসিভ প্রোটেস্ট ও জিনজিয়াং প্রদেশে ডিটেনশন ক্যম্পে থাকা ৩ মিলিয়ন উইঘুরে মুসলিম কে এলিমিনেট করার জন্য। মানে সোজা কথায় চীনের উদ্দেশ্য ছিল সুপরিকল্পিত ভাবে একটি জেনোসাইড ঘটানো, যা তারা আগেও করেছে।
তবে ছবিতে যুক্ত যে স্প্রে টা দেখছেন এটা করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে একটি অ্যন্টিভাইরাল স্প্রে যা তৈরি করেছে সাংহাই পাবলিক হেলথ ক্লিনিক্যল সেন্টার। এটি প্রথম হসপিটাল স্টাফেদের উপর ট্রায়াল করা হচ্ছে পরে এর মাস প্রোডাকশন শুরু হবে।
তবে কেরালা সরকার ২৮৮ জন কে ফিরিয়ে এনে খুব বড় রিস্ক নিয়ে নিয়েছে কারন তারা চীনে যে চিকিৎসা টা পেত এখানে কতটা পাবে সন্দেহ আছে।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊