![]() |
pic source: ani |
জেএনইউ-র ছাত্র সংসদের সভানেত্রী ঐশী ঘোষের প্রতি সহানুভূতি যখন উপচে পড়ছে তখন শুক্রবার বিকেলে দিল্লি পুলিশ চাঞ্চল্যকর দাবি জানাল। এদিনের সাংবাদিক বৈঠকে আক্রান্ত JNU ছাত্র সংসদের সভাপতি ঐশী ঘোষের দিকেই আঙুল তুলল দিল্লি পুলিশ।
দিল্লি পুলিশের SIT-র প্রধান জয় তিরকে এবং জনসংযোগ আধিকারিক এম এস রণধাওয়া জানান, রবিবার JNU-তে একাধিক হামলা হয়েছিল। ঐশীদের উপর সন্ধ্যার হামলার আগে দুপুরেও হামলা চলেছিল। সেই হামলাতেই ঐশী-সহ ৯ জন অভিযুক্ত।
পুলিশের দাবি, জেএনইউ-র পেরিয়ার হস্টেলে হামলার চালানোর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ছাত্র সংসদের সভানেত্রী ঐশী ঘোষ।”
সাংবাদিক সম্মেলনে যুগ্ম কমিশনার তিরকে বলেন, হিংসার ঘটনায় ৯ জনকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এদের মধ্যে যেমন জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের ছাত্রছাত্রীরা রয়েছেন, তেমনই এডুকেশন কাউন্সিলরও রয়েছে। হতে পারে সবরমতী হাসপাতালে বহিরাগতরা হামলা চালিয়েছিল। তবে এও ঠিক যে জেএনইউ-তে বহিরাগতদের ঢুকে পড়া সহজ নয়। কারণ, রেজিস্টারে নাম লিখতে হয়। সঙ্গে কোনও গেস্ট থাকলে প্লাস দিয়ে তাঁদের সংখ্যা লিখতে হয়। তাঁর কথায়, তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশের একটু সমস্যা হচ্ছে ঠিকই। কারণ, সিসিটিভি ফুটেজ পাওয়া যাচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়াই ফাই বেসড সিসিটিভি ক্যামেরা ছিল। কিন্তু ৩ ও ৪ তারিখ ছাত্র বিক্ষোভের ঘটনায় সেগুলি নষ্ট করা হয়। ফলে প্রত্যক্ষদর্শী ও ভাইরাল ভিডিও-র সাহায্যে দোষীদের চিহ্নিত করতে হচ্ছে।
সংবাদ একলব্য সংবাদটি সম্পাদনা করেনি, সরাসরি নিউজ সেন্ডিকেট থেকে সংগৃহীত।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊