মহাত্মা গান্ধীর দেড়শতম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে  ১৫ অক্টোবর থেকে রাজ্যের ৪২টি কেন্দ্রে ‘গান্ধী সংকল্প যাত্রার’ সূচনা করেছে রাজ্য বিজেপি। জানা যাচ্ছে,  ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত টানা ১০ দিন ব্যাপী এই যাত্রা চলবে। রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষের কথায়, এই যাত্রার মাধ্যমেই রাজ্যের মানুষের কাছে ‘জাতির জনক’-এর আদর্শ পৌঁছে দিতে চায় ভারতীয় জনতা পার্টি।
১৬ অক্টোবর কোচবিহারে গান্ধী সংকল্প যাত্রার সূচনা করেন সাংসদ নিশীথ প্রামানিক। কোচবিহার চকচকা শিল্প কেন্দ্র থেকে শুরু হয় এই যাত্রা।
বিজেপি সাংসদ নিশীথ প্রামাণিকের সংকল্প যাত্রায় বাধা ঘিরে ধুন্ধুমার কোচবিহারের পাতলাখাওয়ায়। বৃহস্পতিবার কোচবিহারের পাতলাখাওয়া পুন্ডিবাড়ি এলাকার ঘটনা। অভিযোগ, সাংসদের মিছিল আটকানোর চেষ্টা করে তৃণমূল। এরপরই মারমুখী হয়ে ওঠেন বিজেপি কর্মীরা। ভাঙচুর চলে তৃণমূল কার্যালয়ে। ওই সময় এক তৃণমূল যুব নেতার মৃত্যু ঘিরে অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
আজ মৃত তৃণমূল যুব নেতা মজিরুদ্দিন সরকারের বাড়িতে পৌঁছান উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ।  রবীন্দ্র নাথ ঘোষ বলেন- 'সংকল্প যাত্রার নামে সন্ত্রাস যাত্রা করছে বিজেপি। কোচবিহারের জেলা সভাপতি মালতি রাভা ফুলনদেবী হতে চাচ্ছেন।'  খুনিদের শাস্তি হবে একথাও জানান তিনি।