শুক্রবার খুন হন উত্তরপ্রদেশের একটি রাজনৈতিক দলের নেতা কমলেশ তিওয়ারি। সেই খুনেরই তদন্তে নেমে ওই নেতার বাড়ির বাইরে থেকে লখনউ পুলিশ একটি সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করেছে। ফুটেজে দু'জন পুরুষ এবং এক মহিলা সহ তিন সন্দেহভাজনের ছবি ধরা পড়েছে বলে খবর।
জানা গেছে, একটি হলুদ ব্যাগে একটি মিষ্টির বাক্স নিয়ে আসতে দেখা যায় তাঁদের, যা দেখে পুলিশ প্রাথমিকভাবে মনে করছে যে, ওই মিষ্টির বাক্সের মধ্যেই লুকানো অস্ত্র দিয়ে হত্যা করা হয় হিন্দুত্ববাদী নেতা কমলেশ তিওয়ারিকে। ওই সন্দেহভাজনরা তিওয়ারির বাড়িতে দীপাবলির উপহার দেওয়ার অছিলায় প্রবেশ করে। পুরুষদের মধ্যে একজন জাফরান রঙের কুর্তা এবং অন্যজন লাল রঙের পোশাক পরেছিলেন, অন্যদিকে মহিলাটি লাল কুর্তা এবং সাদা দুপট্টা পরেছিলেন বলে ফুটেজে দেখা গেছে । ওই সিসিটিভি ফুটেজে এও দেখা গেছে যে, ওই মিষ্টির বাক্সটি গুজরাটের সুরাট থেকে আনা হয়েছে। এই বিষয়ে আরও তদন্ত চলছে।
কমলেশ তিওয়ারি, যিনি ২০১৭ সালে হিন্দু সমাজ পার্টি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, তাঁর নিরাপত্তার জন্যে স্থানীয় থানা থেকে সশস্ত্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা হিসাবে দুই বন্দুকধারী এবং একজন গার্ড নিয়োগ করা হয়েছিল। তবে তাঁর হত্যার দিন, বন্দুকধারীরা অনুপস্থিত ছিলেন। পুলিশ বলছে, তাঁর বাসভবনের প্রহরী সন্দেহভাজনদের গেটে থামিয়েছিল এবং কিন্তু তিওয়ারির কথা মতো তাঁদের তল্লাশি করার আগেই বাড়ির ভিতরে প্রবেশের অনুমতি দেয়। পুলিশের কথা অনুযায়ী, এর থেকেই স্পষ্ট যে, সন্দেহভাজন ব্যক্তিরা কমলেশ তিওয়ারির পরিচিত ছিল।
জানা গেছে, একটি হলুদ ব্যাগে একটি মিষ্টির বাক্স নিয়ে আসতে দেখা যায় তাঁদের, যা দেখে পুলিশ প্রাথমিকভাবে মনে করছে যে, ওই মিষ্টির বাক্সের মধ্যেই লুকানো অস্ত্র দিয়ে হত্যা করা হয় হিন্দুত্ববাদী নেতা কমলেশ তিওয়ারিকে। ওই সন্দেহভাজনরা তিওয়ারির বাড়িতে দীপাবলির উপহার দেওয়ার অছিলায় প্রবেশ করে। পুরুষদের মধ্যে একজন জাফরান রঙের কুর্তা এবং অন্যজন লাল রঙের পোশাক পরেছিলেন, অন্যদিকে মহিলাটি লাল কুর্তা এবং সাদা দুপট্টা পরেছিলেন বলে ফুটেজে দেখা গেছে । ওই সিসিটিভি ফুটেজে এও দেখা গেছে যে, ওই মিষ্টির বাক্সটি গুজরাটের সুরাট থেকে আনা হয়েছে। এই বিষয়ে আরও তদন্ত চলছে।
কমলেশ তিওয়ারি, যিনি ২০১৭ সালে হিন্দু সমাজ পার্টি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, তাঁর নিরাপত্তার জন্যে স্থানীয় থানা থেকে সশস্ত্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা হিসাবে দুই বন্দুকধারী এবং একজন গার্ড নিয়োগ করা হয়েছিল। তবে তাঁর হত্যার দিন, বন্দুকধারীরা অনুপস্থিত ছিলেন। পুলিশ বলছে, তাঁর বাসভবনের প্রহরী সন্দেহভাজনদের গেটে থামিয়েছিল এবং কিন্তু তিওয়ারির কথা মতো তাঁদের তল্লাশি করার আগেই বাড়ির ভিতরে প্রবেশের অনুমতি দেয়। পুলিশের কথা অনুযায়ী, এর থেকেই স্পষ্ট যে, সন্দেহভাজন ব্যক্তিরা কমলেশ তিওয়ারির পরিচিত ছিল।
ইতিমধ্যেই পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের বিজনৌর জেলার দুই মুসলিম ধর্মগুরুর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে লখনউ পুলিশ। কমলেশ তিওয়ারির স্ত্রী কিরণ তিওয়ারি এইফআইআর দায়ের করেছেন, এবং মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের সঙ্গে দেখা করার দাবি জানিয়েছেন । পাশাপাশি স্বামীর হত্যাকারীদের না গ্রেফতার করলে আত্মহননেরও হুমকি দেন মৃত নেতার স্ত্রী। পাশাপাশি তিওয়ারির ছেলেদের জন্য সরকারি চাকরির দাবিও করেন তিনি।
সংবাদসংস্থা এএনআই কমলেশ তিওয়ারির স্ত্রীর বয়ানকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, "আমি আমার বাচ্চাদের নিয়ে এই জায়গায় আত্মহত্যা করব।" তিনি আরও দাবি করেন যে তাঁর স্বামী প্রতিদিন হুমকি ফোন কল পেতেন কিন্তু সরকার সময় মতো তাঁকে সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হওয়াতেই এই ঘটনা ঘটেছে।
কমলেশ তিওয়ারি (৪৩) শুক্রবার বিকেলে লখনউয়ের নাকা অঞ্চলে নিজের বাড়ির সামনে নিহত হন। তাঁর গলা কেটে দেওয়া হয় এবং একাধিকবার তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয় । তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময়েই পথের মধ্যে মারা যান তিনি।
সংবাদ একলব্য সংবাদটি সম্পাদনা করেনি, সরাসরি নিউজ সেন্ডিকেট থেকে সংগৃহীত।
0 মন্তব্যসমূহ
thanks