![]() |
bgta fb page |
ইতিমধ্যে জেলায় জেলায় বৃহত্তর গ্র্যাজুয়েট টিচারস এসোসিয়েশান জেলা কমিটির ডাকে বিক্ষোভ সমাবেশ ও ডি আই কে ডেপুটেশন প্রদান কর্মসূচি চলছে। গ্র্যাজুয়েট টিচারদের দুই দশকের অমানবিক বেতন বঞ্চনার কারনে গ্র্যাজুয়েট ক্যাটেগরি টিচাররা দু বছর আগে তৈরী করে অরাজনৈতিক শিক্ষক সংগঠন 'বৃহত্তর গ্র্যাজুয়েট টিচারস এসোসিয়েশান" সংক্ষেপে বিজিটিএ। জন্ম লগ্ন থেকে বিজিটিএ টিজিটি স্কেল(৯০০০-৪০৫০০ গ্রেড পে ৪৬০০) ও কেরিয়ার এডভ্যান্সমেন্ট স্কিম(চাকুরী জীবনের তিনটি পদোন্নতি:- ৮-১৬-২৫ এর সুবিধা) জন্য আন্দোলনের ময়দানে নেমে পড়ে। কিন্তু তাদের সব আশায় জল ঢেলে দেয় বর্তমানে ঘোষিত পে কমিশন।
গত ২৩ শে সেপ্টেম্বর ক্যাবিনেটে পে কমিশন পাশ হওয়ার পর থেকেই বিজিটিএ'র বিভিন্ন জেলা সংগঠন ক্ষোভে ফেটে পড়ে।
পুরুলিয়া জেলা কমিটির সম্পাদক শিক্ষক শ্রী মনোজিত মাহাতো বলেন' "আমরা গ্র্যাজুয়েট টিচার রা অনেক স্কুলের এগারো বারো ক্লাসের সেকশনগুলি ধরে রেখেছি, কিন্তু আমরাই সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ও বঞ্চিত বেতন কাঠামোগত ভাবে। টিজিটি স্কেল আমাদের অধিকার। পশ্চিমবঙ্গ সরকার কে একাধিক বার অনুরোধ করে বিফল হয়ে আমরা হাই কোর্টের দারস্থ হই। হাই কোর্ট ম্যান্ডামাস জারী করে রাজ্যকে গ্র্যাজুয়েট টিচারদের বেতন বৈষম্য দূর করতে বলে রায়দান করেন।
আরও পড়ুন
টিজিটি স্কেল দেওয়া ও আপার প্রাইমারি স্টেটাস বাতিল করার দাবীতে
কোচবিহারে ডেপুটেশন BGTA এর
পুরুলিয়া জেলা কমিটির সম্পাদক শিক্ষক শ্রী মনোজিত মাহাতো বলেন' "আমরা গ্র্যাজুয়েট টিচার রা অনেক স্কুলের এগারো বারো ক্লাসের সেকশনগুলি ধরে রেখেছি, কিন্তু আমরাই সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ও বঞ্চিত বেতন কাঠামোগত ভাবে। টিজিটি স্কেল আমাদের অধিকার। পশ্চিমবঙ্গ সরকার কে একাধিক বার অনুরোধ করে বিফল হয়ে আমরা হাই কোর্টের দারস্থ হই। হাই কোর্ট ম্যান্ডামাস জারী করে রাজ্যকে গ্র্যাজুয়েট টিচারদের বেতন বৈষম্য দূর করতে বলে রায়দান করেন।
আরও পড়ুন
টিজিটি স্কেল দেওয়া ও আপার প্রাইমারি স্টেটাস বাতিল করার দাবীতে
কোচবিহারে ডেপুটেশন BGTA এর
কিন্তু সেই রায় কে পাত্তা না দিয়ে সরকার যে পে কমিশন(চুড়ান্ত ভাঁওতা) ঘোষনা করে তাতে গ্র্যাজুয়েট টিচাররা অরো বঞ্চিত হয়। পে কমিশনের পে মার্টিক্স অনুযায়ী একজন পিজিটি ও টিজিটি টিচারের ইনিশিয়াল বেসিকের তফাৎ ৯২০০ টাকা। এই তফাৎ সারা ভারতে বিভিন্ন রাজ্যে কমবেশী ২৭০০ টাকা। সরকার যদি আমাদের দাবী মেনে এই তফাৎ ২৭০০ টাকা না করে তাহলে আমরা জেলার পাশাপাশি সারা রাজ্য জুড়ে তীব্র শিক্ষক আন্দোলনের ডাক দেব।"
এবার বিজিটিএ সিদ্ধান্ত নিয়েছে আগামী ৩,৪ এবং ৫ নভেম্বর বেতন বৈষম্য রোধ , CAS facility প্রদান ও অন্যান্য দাবিতে শহীদ মিনার পাদদেশে বিক্ষোভ অবস্থান কর্মসূচির। সংগঠনের পক্ষথেকে জানানো হয়েছে একবিংশ শতাব্দীর সর্ববৃহৎ বিক্ষোভ অবস্থানের সূচনা হতে যাচ্ছে ৩রা নভেম্বর থেকে। তবে আগামী শনিবারের রাজ্য কমিটির বৈঠকের পরই এই আন্দোলনের ডিটেলস জানা যাবে বলে সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এবার বিজিটিএ সিদ্ধান্ত নিয়েছে আগামী ৩,৪ এবং ৫ নভেম্বর বেতন বৈষম্য রোধ , CAS facility প্রদান ও অন্যান্য দাবিতে শহীদ মিনার পাদদেশে বিক্ষোভ অবস্থান কর্মসূচির। সংগঠনের পক্ষথেকে জানানো হয়েছে একবিংশ শতাব্দীর সর্ববৃহৎ বিক্ষোভ অবস্থানের সূচনা হতে যাচ্ছে ৩রা নভেম্বর থেকে। তবে আগামী শনিবারের রাজ্য কমিটির বৈঠকের পরই এই আন্দোলনের ডিটেলস জানা যাবে বলে সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊