রান্নার গ্যাসে বায়োমেট্রিকের নামে ব্যবসা ফাদার অভিযোগ গ্যাস ডিস্টিবিউটারদের বিরুদ্ধে
সঞ্জিত কুড়ি পূর্ব বর্ধমান :-
সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী, ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে রান্নার গ্যাসের বায়োমেট্রিক আপডেট করাতে হবে। তা না হলে সাবসিডি বন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। আর এই ভয়েই গ্ৰাহকরা নিজের নিজের ড্রিস্টিবিউটারের অফিসে গিয়ে নিজের নিজের আঙ্গুলের ছাপের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক আপডেট করতে গিয়ে ড্রিস্টিবিউটারদের খপ্পরে পড়ে টাকা খোয়াচ্ছেন গ্ৰাহকরা।
বায়োমেট্রিক করাতে গেলে প্রথমে গ্ৰাহকদের ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে একটি গ্যাসের পাইপ। যার দাম ১৯০ টাকা। আর এই পাইপ না নিলে গ্যাসের বায়োমেট্রিক করা যাবে না। যদিও এরজন্য কোনো স্লিপও দিচ্ছেন না গ্যাস ড্রিস্টিবিউটারের। তবে সরকারি কোন নির্দেশিকায় বলা নেই যে গাসের পাইপ নেয়াটা বাধ্যতামূলক। ড্রিস্টিবিউটারদের এই ভাবে বায়োমেট্রিক নামে পাইপ ধরিয়ে দেওয়াকে মেনে নিতে পারছেন না গ্ৰাহকরা। শুধু তাই-ই না বায়োমেট্রিক করাতে গিয়েও হয়রানির মুখে পরতে হচ্ছে গ্ৰাহকদের।
গ্ৰাহক সেখ সাহাজাহান ও ভবোতোস বিশ্বাস বলেন সাকাল ছটা থেকে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে আছি।বেলা ১১টার সময় অফিস খুলেছে।গ্ৰাহকদের অভিযোগ আগে ১৯০ টাকা দিয়ে পাইপ কিনতে হবে তার পরে বায়োমেট্রিক লিঙ্ক হবে। ভারত গ্যাস ড্রিস্টিবিউটারের ম্যানেজার পার্থ সিং রায় বলেন নিজেদের সেফটির জন্য এই পাইপ নিতে হবে।যারা পাঁচ বছর আগে পাইপ নিয়েছে সেই সমস্ত ব্যাক্তিদের পাইপ নিতে হবে।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊