Medicines Price Increase: প্যারাসিটামল থেকে অ্যাজিথ্রোমাইসিন অত্যাবশ্যকীয় প্রায় সব ওষুধের দাম বেড়েছে। হাসপাতালে ব্যবহৃত ইনজেকশন থেকে শুরু করে স্টেন্টের দামও বৃদ্ধি পেয়েছে।

Medicines Price Increase
Medicines Price Increase


Medicines Price Increase: পাইকারি মূল্য সূচকের পরিবর্তনের পর ওষুধের দাম বাড়বে বলে আশা করা হয়েছিল এবং তাই হয়েছে। ভারতে ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইসিং অথরিটি (National pharmaceutical pricing ) ওষুধের দাম বাড়িয়েছে। নতুন দাম 1 এপ্রিল 2023 থেকে কার্যকর হয়েছে। ওষুধের দাম বাড়ানো হয়েছে ১০ থেকে ৩০ শতাংশ।




WPI 12 শতাংশে পৌঁছানোর পরে ওষুধের দামে এই পরিবর্তন করা হয়েছে। এ বিষয়ে একটি গ্যাজেট বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।




যে সব ওষুধের দাম বেড়েছে (The prices of these medicines have increased)

প্যারাসিটামল ট্যাবলেট, সিরাপ এবং ইনজেকশন সবই দামি হয়ে গেছে। অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ অ্যাজিথ্রোমাইসিন, ব্যথা কমাতে দেওয়া ট্রামাডলের ইনজেকশন, ডিপিটি ভ্যাকসিন, এমনকি ফলিক অ্যাসিড ওষুধের দামও বাড়ানো হয়েছে। ট্যানেস ইনজেকশন, ভিটামিনের ওষুধ, ডক্সিসাইক্লিন ওষুধও দামি হয়ে গেছে। ছত্রাকের চিকিৎসায় ব্যবহৃত অ্যামফোটেরিসিন বি-এর ইনজেকশনের দামও বেড়েছে। হৃদরোগীদের দেওয়া আইক্লোফেনাক, অ্যাটোরভাস্ট্যাটিন এবং অ্যামোক্সিসিলিনের দামও বাড়ানো হয়েছে। গেস্ট্রোন ওষুধ, ক্যালসিয়াম কার্বনেট ওষুধ, কনডমের দামও বাড়ানো হয়েছে।

এরই ধারাবাহিকতায় ডায়াবেটিস রোগীদের ইনসুলিন কলমের দামও বাড়ানো হয়েছে। হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের দেওয়া গ্লুকোজ ও সোডিয়াম ক্লোরাইড এবং হার্ট ব্লকেজ খোলার জন্য ব্যবহৃত স্টেন্টের দামও বাড়ানো হয়েছে।

বিশ্ব মূল্য সূচক পাইকারি বাজারে কেনা ও বিক্রি হওয়া পণ্যের পরিবর্তনকে প্রতিফলিত করে। যার ভিত্তিতে ভারতেও পণ্যের দাম নির্ধারণ করা হয়। যদিও এটি পাইকারি হারে পরিবর্তন – এই তালিকায় বর্ধিত মূল্যকে সিলিং প্রাইস বলা হয়, অর্থাৎ এই দামের চেয়ে বেশি দামে ওষুধ বিক্রি করা যাবে না। তবে খুচরা বিক্রেতারা প্রতিযোগিতায় থাকতে চাইলে কম দামে ওষুধ বিক্রির সিদ্ধান্ত নিতে পারে।