আত্মনির্ভরতার লক্ষ্যে পিঠা পুলির ওয়ার্কশপ বাসন্তীরহাট কুমুদিনী উচ্চবিদ্যালয়ে
নতুন প্রজন্মের কাছে আবহমান বাংলার পিঠাকে পরিচিত করে ঐতিহ্যময় গ্রামীণ সংস্কৃতিকে তুলে ধরাই শুধু নয় বর্তমান সময়ে কীভাবে পিঠা পুলি বানিয়ে আত্মনির্ভর হওয়া যায় আজ সেই নিয়েই একটি কর্মশালার আয়োজন করেছিলো বাসন্তীরহাট কুমুদিনী উচ্চবিদ্যালয়ের জাতীয় সেবা প্রকল্প ইউনিট।
মোট ৬১ জন ছাত্র-ছাত্রী এই কর্মশালায় অংশ নিয়ে বিভিন্ন ধরণের পিঠা বানানো শেখে। পিঠা বানানোর পদ্ধতি শেখার জন্য তাদের আগ্রহ ছিলো দেখবার মতন।
পিঠা বানানোর পদ্ধতি শেখান বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা সুবর্ণা দেবনাথ, স্মৃতি দাস, মলিনা বর্মণ। শিক্ষিকা স্মৃতি দাস বলেন মোট ৩ প্রকারের পিঠা এবং পায়েস রান্না শেখানো হয় এদিন। পাটিসাপ্টা, পোয়া পিঠা এবং দুধপুলি বানানো শেখানো হয়।
বিদ্যালয়ের জাতীয় সেবা প্রকল্পের প্রোগ্রাম অফিসার সম্রাট দাস বলেন- ' বর্তমান সময়ে আত্মনির্ভর হওয়ার শিক্ষাটা জরুরি। শুধু চাকুরি নয়, জীবনের জন্য সৎপথে অনেক উপার্জনের রাস্তা রয়েছে। আজকের কর্মশালায় পিঠা বানানোর মধ্যদিয়ে আগামীতে উপার্জনের একটা পথ দেখানোই ছিলো উদ্দেশ্য। ছাত্র-ছাত্রীদের আগ্রহ দেখে খুব ভালো লাগলো।
বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দেবশিস দেব জানান, পিঠা বানানোর মধ্যদিয়েও যে আমাদের ছাত্রছাত্রীরা আগামীতে স্বনির্ভর হতে পারবে, এমন একটা আইডিয়া নিয়ে বিদ্যালয়ের জাতীয় সেবা প্রকল্প ইউনিট যে কাজ করলো তা ধন্যবাদ যোগ্য।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊