TET Qualify Documents নিয়ে চরম উদ্বিগ্ন প্রাথমিক শিক্ষকরা !
2014 সালের ( TET 2014) প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ (Primary Teacher Recruitment) পরীক্ষার নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে সিবিআই (CBI) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta Highcourt)। এদিকে তদন্ত নেমে সিবিআই 2014 সালের টেট পাশ (2014 TET Pass) করা শিক্ষকদের একাধিক নথি চেয়েছে। আর সেই মতো ইতিমধ্যে বিজ্ঞপ্তি জারি করে 2014 সালের চাকরি প্রার্থীদের নথি চেয়ে পাঠিয়েছে পর্ষদ।
টেট ২০১৪ (2014 TET Pass) নিয়োগে 2017 থেকে 2019 এর সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যারা চাকরি পেয়েছে তদন্তের জন্য তাঁদের নথি লাগবে বলে বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে। জেলার সমস্ত DPSC-কে এই মর্মে নির্দেশ দিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।
বিজ্ঞপ্তিতে যেসব তথ্য চাওয়া হয়েছে:
১. নিয়োগপত্রের প্রতিলিপি
২. চাকরিতে যোগদানের রিপোর্ট
৩. ২০১৪ সালে টেট পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড
৪. টেটে যোগ্যতা অর্জনের তথ্য
৫. সর্বস্তরের পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড রেজাল্ট ও সার্টিফিকেট
৬. প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের প্রশিক্ষণের শংসাপত্র
৭. জাতিগত শংসাপত্র (যদি থাকে)
৮. পার্শ্বশিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত ‘প্যারাটিচার এগেজমেন্ট লেটার’
৯. কোনও কাজের অভিজ্ঞতা থাকে তার শংসাপত্র (যদি থাকে)
১০. ২০১৪ সালের টেট সংক্রান্ত যদি কোনও তথ্য থেকে থাকলে
এই বিজ্ঞপ্তির পরেই একাধিক প্রশ্ন উঠেছে শিক্ষক মহলে। এর মধ্যে TET qualified কোনো ডকুমেন্ট কারো নেই, পর্ষদ কোনো টেট qualified কাগজ দেয়নি শিক্ষকদের এমনটাই অভিযোগ শিক্ষকমহলের।
শিক্ষকদের একাংশ বলছেন- Tet qualified documents এ কি কি দিতে হবে তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে, Tet qualified documents হিসাবে পর্ষদ থেকে কিছুই দেয় নি । শুধু e-mail এসেছিল । ইন্টারভিউ ও স্ক্রুটিনির জন্য e-mail এসেছে । কাউন্সেলিং এর জন্য আরেকটি e-mail এসেছিল । এই ইমেইল ছাড়া অন্য কিছু তথ্য নেই।
বিভিন্ন জেলা ভিত্তিক যে বিজ্ঞপ্তি জারি হচ্ছে সেখানেও কোথাও কোথাও অরিজিনাল কাগজপত্র জমা করতে বলা হচ্ছে। এরফলে সমস্যা তৈরি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষকরা।
এদিকে সমস্ত প্রক্রিয়া পর্ষদ থেকেই চলে ফলে পর্ষদ ভালো মতোই জানে কোন কোন ডকুমেন্ট শিক্ষকদের কাছে থাকার কথা। তারপরেও পর্ষদের তরফে যেসব তথ্য চেয়ে পাঠানো হয়েছে তার অনেককিছু নেই বলে অভিযোগ। ফলে ধোঁয়াশার মাঝে প্রশ্ন উঠছে, পর্ষদ যদি টেট পাশ সার্টিফিকেট না দেয় তবে কি করে পর্ষদ এখন টেট পাশ সার্টিফিকেট চাইছে? যেহেতু সব ইমেলে হয়েছে তাহলে কি করেই বা কাগজপত্রের কপি চাইছে পর্ষদ? উঠছে এমন প্রশ্ন।
সবমিলিয়ে পর্ষদের চাওয়া তথ্য জমা করতে গিয়ে চরম উদ্বেগের মধ্যে দিন কাটাতে হচ্ছে শিক্ষকদের।
এবার খেলা শুরু হয়েছে ঝাঁপি থেকে সাপ বের হতে শুরু করে দিয়েছে
উত্তরমুছুনকি যে হবে
উত্তরমুছুনValoi
উত্তরমুছুনভালো পদক্ষেপ নিয়েছে 👍
উত্তরমুছুন👍👍👍
উত্তরমুছুনKharap obosthay fele dilo porshod
উত্তরমুছুনভালো পদক্ষেপ
উত্তরমুছুনGood information
উত্তরমুছুনGood news
উত্তরমুছুনদেখা যাক কি হয়
উত্তরমুছুনCarry on 🤣
উত্তরমুছুনki j hoi
উত্তরমুছুনএটাই দরকার, ঘুষ দিয়ে চাকরি নিয়েছ দেখো কেমন লাগে
উত্তরমুছুন