এবার শিক্ষকদের বেতন বৈষম্য নিয়ে প্রশ্ন তুললেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়
নিউজ ডেস্কঃ রাজ্যে স্কুলে স্থায়ী-অস্থায়ী শিক্ষকদের মধ্যে বেতন বৈষম্য কেন? প্রশ্ন তুললেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সম পরিমাণ কাজ করেও শিক্ষকদের বেতন বৈষম্য নিয়ে এবার প্রশ্ন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
স্কুলের স্থায়ী এবং অস্থায়ী শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মধ্যে বেতন বৈষম্য এত কেন বেশি হবে এই প্রশ্ন বুধবার তুললেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। শ্রী জৈন সেতাম্বর তেরাপন্থী স্কুলের পরিচালন সমিতির সভাপতি সম্পাদক এবং ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক এজলাসে হাজির হন বুধবার। বিচারপতির প্রশ্নের উত্তরে স্কুল কর্তৃপক্ষ জানায় স্কুল প্রায় ৯৫০ স্টুডেন্ট আর সব নিয়ে শিক্ষক ২৭ জন। ২৭ শিক্ষকের মধ্যে স্থায়ী শিক্ষক মাত্র ৭ জন। বাকি কুড়িজন শিক্ষক-শিক্ষিকার সবাই অস্থায়ী। স্থায়ী শিক্ষকরা সরকারি বেতন ক্রমের বেতন পেলে, অস্থায়ী শিক্ষকদের বেতন কেন ৭ থেকে ৮ হাজার টাকার মধ্যে হবে?
সম পরিমাণ কাজে শিক্ষকদের বেতন বৈষম্য নিয়ে বিচলিত বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কলকাতা জেলা স্কুল পরিদর্শক'কে (ডিআই) এই মর্মে বিস্তারিত রিপোর্ট দিতে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। চার সপ্তাহের মধ্যে স্কুল পরিদর্শন করে কলকাতা হাইকোর্টে বিশদ রিপোর্ট দেবেন ডি আই।
প্রসঙ্গত রিষড়ার বাসিন্দা উমেশ সিং, ২০০৭ সাল থেকে শিক্ষকতা করেন বড় বাজারের এই স্কুলে। ইতিহাসের শিক্ষকতা করেন তিনি দশম শ্রেণন পর্যন্ত ক্লাস নেন নিয়মিত। ২০১৭ স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দেয় তাঁর চাকরি পাকা হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। সেই সময়ে কলকাতা হাইকোর্টে তিনি মামলা করেন এবং সংশ্লিষ্ট সরকারি দফতরের কাছ থেকে অনুমোদন চেয়ে আবেদন রাখেন আদালতের কাছে। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতেই এই শুনানি।
আইনজীবী অঞ্জন ভট্টাচার্য জানান, তাঁর মক্কেল ওই স্কুলের শিক্ষক উমেশ সিংয়ের চাকরি বাতিল করা যাবে না আদালতের অনুমতি ছাড়া এটাও পর্যবেক্ষণে স্পষ্ট করে দিয়েছেন বিচারপতি। জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে ফের মামলার শুনানি।
আগামী তারিখে বড়বাজারের শ্রী জৈন শ্বেতাম্বর তেরাপন্থী স্কুলের মামলায় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দেন কলকাতা পুলিশের অন্তর্গত বড়বাজার থানার ওসিকে স্কুলের তিন পদাধিকারীকে এজলাসে হাজির করাতে হবে। আরও পড়ুনঃ Big Breaking: বড় খবর! দীর্ঘ ৬ বছর পর জারি হতে চলেছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, জানাল কমিশন
শিক্ষক দের সঠিক বেতন দেওয়া হোক
ReplyDeleteশিক্ষক দের সঠিক বেতন দেওয়া হোক
ReplyDeleteGood information
ReplyDeleteGood information
ReplyDeleteGood
ReplyDeleteOder beton briddhi hok
ReplyDeletegood information
ReplyDeleteরাজ্যের যা অবস্থা
ReplyDelete