Rail Pensioners: রেল পেনশনার কর্মীদের সভায় উঠে এল একাধিক দাবি
সঞ্জিত কুড়ি পূর্ব বর্ধমান সদর :-
রেল দপ্তরকে ক্রমশই বেসরকারী হাতে তুলে দেওয়া শুরু হয়েছে। তারই সঙ্গে শুরু হয়েছে রেলের অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধাকে তুলে দেওয়ার চক্রান্তও। আস্তে আস্তে পেনশন ব্যবস্থাকেই তুলে দিতে চাইছে রেল দপ্তর। আর তাই কোনো সংগঠনকে আর এককভাবে লড়াই করলে হবেনা, সম মনোভাবাপন্ন সংগঠন বা ব্যক্তিদের নিয়ে যৌথ লড়াই করতে হবে। বর্ধমানের রেলওয়ে ইনষ্টিটিউট হলে রিটায়ার্ড রেলওয়ে এমপ্লয়ীজ এ্যাসোসিয়েশনের বর্ধমান জেলা শাখার ৩৩তম বার্ষিক সাধারণ সভায় এই দাবীই জোড়ালো হয়ে উঠল।
এদিন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বাসুদেব সেনগুপ্ত জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় রেল দপ্তর একটার পর একটা সর্বনাশা সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। এর ফলে ভয়াবহ সংকট নেমে আসছে কর্মীদের ওপর। ক্রমশই রেলকে বেসরকারীকরণের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। প্ল্যাটফর্ম বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে। রেলের ওয়েটিং রুমে বিশ্রাম নিতে হলে ঘণ্টা প্রতি টাকা দিতে হচ্ছে। রেলের কর্মীদের সুযোগ সুবিধায় খাঁড়া নামিয়ে আনা হচ্ছে। বন্ধ হচ্ছে পেনশন ব্যবস্থা।
এদিন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বাসুদেব সেনগুপ্ত জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় রেল দপ্তর একটার পর একটা সর্বনাশা সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। এর ফলে ভয়াবহ সংকট নেমে আসছে কর্মীদের ওপর। ক্রমশই রেলকে বেসরকারীকরণের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। প্ল্যাটফর্ম বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে। রেলের ওয়েটিং রুমে বিশ্রাম নিতে হলে ঘণ্টা প্রতি টাকা দিতে হচ্ছে। রেলের কর্মীদের সুযোগ সুবিধায় খাঁড়া নামিয়ে আনা হচ্ছে। বন্ধ হচ্ছে পেনশন ব্যবস্থা। সবমিলিয়ে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এমতবস্থায় কেবলমাত্র রেলের অবসরপ্রাপ্ত কর্মী সংগঠনই নয়, সমাজের সমস্ত স্তরের মানুষেক নিয়ে যৌথ আন্দোলন করার প্রয়োজনীয়তা বাড়ছে। একমাত্র লাগাতার আন্দোলনের মধ্যে দিয়েই সরকারকে এব্যাপারে পিছু হটানো সম্ভব।
বাসুদেববাবু জানিয়েছেন, কৃষক আন্দোলন তাঁদের নতুন দিশা দেখিয়েছে। সেই পথেই তাঁরা এবার আন্দোলন করতে চান। উল্লেখ্য, এদিন প্রায় ৪৫০ অবসরপ্রাপ্ত কর্মী এই সম্মেলনে যোগ দেন।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊