Latest News

6/recent/ticker-posts

Ad Code

Virtual Currency: লিংক খুলতেই বিপত্তি! প্রতারণার শিকার এ রাজ্যেই- খোয়ালেন লাখ লাখ টাকা

Digital Currency: লিংক খুলতেই বিপত্তি! প্রতারণার শিকার হলেন মানুষ

Digital Currency



বিশ্বজিৎ দাসঃ 
ভার্চুয়াল (Virtual) প্লাটফর্মে বিনিয়োগ (Money) করতে করতেই আচমকা এক দিন বন্ধ হয়ে গিয়েছে লিঙ্ক। খুলছে না সংস্থার ওয়েবসাইটও।


মোবাইলে পাঠানো লিঙ্কের সূত্র ধরে নির্দিষ্ট ‘পেজে’ পৌঁছে বোতাম টিপলেই ‘ঝনঝন’ শব্দে ভার্চুয়াল টাকা জমা পড়ছে ভার্চুয়াল তহবিলে। বাড়ছে উৎসাহ। বাজারের তুলনায় নাকি কয়েক গুণ বেশি দৈনিক সুদ মিলছে তাতে। সেই লোভে পা দিয়েই কষ্টার্জিত টাকা খুইয়েছেন অনেকে। কেউ কেউ আবার বন্ধু, আত্মীয়, পরিজনদেরও এই ফাঁদে ফেলেছেন।






এ রাজ্যেরও অনেকে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকায় রয়েছেন। এ নিয়ে পুলিশের কাছে এখনও কিছু অভিযোগ জমা পড়েনি। তবে ক্রেতাসুরক্ষা আদালতে মামলা হয়েছে। ক্রেতাসুরক্ষা আদালতে মানসকুমার দাস নামে এক ব্যক্তির অভিযোগ, তাঁর নিজের ২ লক্ষ এবং পরিচিতদের ৫ লক্ষ টাকা খোয়া গিয়েছে।








বেহালার আরাত্রিকা গুপ্ত বলেন, ‘‘আমার নিজের প্রায় ১ লক্ষ টাকা ডুবেছে। লোভে পড়ে বাবার মোবাইল থেকেও ১৬ হাজার দিয়েছিলাম। সেটাও উধাও।’’ 

বন্ধুর কথায় বিনিয়োগ করেছিলেন শিবপুরের উত্তরা চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলছেন, ‘‘দেড় লক্ষ টাকা মেলেনি।’’ আরাত্রিকা এবং উত্তরা অনলাইনে ক্রেতাসুরক্ষা আদালতে নালিশ জানিয়েছেন।








এমনকি অভিযোগকারীরা জানিয়েছেন, ওই লিঙ্ক মারফত তাঁরা যেখানে টাকা ঢেলেছিলেন, অনেকের ধারণা ছিল, তা ক্রিপ্টোকারেন্সি (Digital Money)। বলা হয়েছিল, ৮ হাজার টাকা দিলেই প্রতি দিন ৫০০ টাকা, ১৬ হাজার টাকা দিলে দিনে হাজার টাকা সুদ মিলবে। যত টাকা বাড়বে, দৈনিক সুদও বাড়বে তেমন।








নির্দিষ্ট দিন পরে মিলবে আসল। সুদ ভার্চুয়াল অ্যাকাউন্টে (Online Money) এসেছিল। কিন্তু ভার্চুয়াল টাকা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাতে গেলেই বিপত্তি। কখনও ‘নেটওয়ার্ক এরর’, কখনও ‘অ্যাপ্লাইং’ দেখিয়ে সেই প্রক্রিয়া ঝুলে থাকছিল। কিন্তু তেমনই কখনও আবার সামান্য টাকা ঢুকেও গিয়েছে অ্যাকাউন্টে। তাতেই বিশ্বাস বেড়েছিল অনেকের, ঝুঁকি নিয়েছিলেন আরও বিনিয়োগের।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Ad Code