ভরা কোটাল, বেড়েছে ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের দাপট
আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস মতোই বুধবার সকালে আছড়ে পড়ল ঘূর্ণিঝড় ইয়াস। তবে সময়ের কিছুটা আগে। ওড়িশার ধামড়া ও বালেশ্বরের মাঝে সকাল সাড়ে নটা নাগাদ আছড়ে পড়ল ঘূর্ণিঝড় ইয়াস। ল্যান্ডফল ওড়িষ্যায় হলেও আগে থেকেই ফুঁসছে দীঘা। প্রায় ৩০ ফুটেরও বেশি জলোচ্ছ্বাস হয়েছে। ইতিমধ্যে বিস্তীর্ণ এলাকা জলের তলায়। এমন পরিস্থিতিতে জল ও বিদ্যুৎ বিভ্রাটের আশঙ্কা মুখ্যমন্ত্রীর।
কাল থেকেই বৃষ্টিতে ভিজছে রাজ্যে বিভিন্ন প্রান্ত। রয়েছে ঝোড়ো হাওয়াও। দীঘার পরিস্থিতি ভয়াল রুপ নিচ্ছে। দীঘা, শংকরপুরের বিস্তীর্ণ রাস্তা হয়ে গিয়েছে জলমগ্ন, জলমগ্ন হোটেল। এমনকি নারকেল গাছের ওপর দিয়েও জলের ঢেউ গেছে বলেও দাবি।
ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবিলায় আগে থেকেই কোমড় বেঁধে নেমেছে রাজ্য সরকার। সড়ানো হয়েছে প্রচুর মানুষকে। শহরের মোট আটটি ফ্লাইওভার বন্ধ। বন্ধ রয়েছে কলকাতা বিমানবন্দরও। একদিকে ঘূর্ণিঝড় অন্যদিকে পূর্ণিমার ভরা কোটাল দুইয়ের মিলনে অবস্থার অবনতি হয়েছে। আগামী ৪-৫ ঘণ্টা ধরে ঘূর্ণিঝড় ‘যশ’ তাণ্ডব দেখাবে বলে মনে করা হচ্ছে।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊