ভারতপে লঞ্চ করল ‘কোভিড ভ্যাক্সিনেশন ক্যাশব্যাক’: মার্চেন্টদের কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিন নিতে উৎসাহিত করার জন্য চালু হল এই উদ্যোগ






• ভ্যাক্সিনের পুরো কোর্স নিলে মার্চেন্টরা তাঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ৩০০/- টাকা ফেরত পাবেন

• মার্চেন্টরা ভারতপে অ্যাপ থেকেই কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিন স্লট এবং নেওয়ার জায়গা জেনে নিতে পারবেন




নতুন দিল্লি, মে ২৪, ২০২১: ব্যবসায়ীদের জন্য ভারতের অগ্রগণ্য ফিনটেক কোম্পানি, ভারতপে, সম্প্রতি কোভিড-১৯-এর বিরুদ্ধে ভারত সরকারের ভ্যাক্সিনেশন প্রচেষ্টাকে আরো শক্তিশালী করার জন্য তাদের অনন্য ক্যাম্পেনের সূচনার কথা ঘোষণা করেছে। ‘ভারতপে কেয়ারস’ হল ভারতপে-র একটি কর্পোরেট সামাজিক দায়িত্ব উদ্যোগ। সেই উদ্যোগের অধীনে লঞ্চ করা এই প্রকল্প এ ধরনের প্রথম প্রচেষ্টা। এর উদ্দেশ্য কোম্পানির ৬ মিলিয়নের বেশি মার্চেন্ট পার্টনারের মধ্যে কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিনেশনের ব্যাপারে সচেতনতা তৈরি করা এবং অবিলম্বে ভ্যাক্সিন নিতে উৎসাহিত করা। ভারতের এই প্রথম ভ্যাক্সিনেশনে ক্যাশব্যাক প্রকল্পে ভারতপে মার্চেন্টরা ভারতপে অ্যাপে তাঁদের ভ্যাক্সিনেশন সার্টিফিকেট স্ক্যান করে দিলেই তৎক্ষণাৎ নিজের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ৩০০/- টাকার ক্যাশব্যাক পাবেন।



কোম্পানি তার অ্যাপে একটি কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিন ট্র্যাকার লঞ্চের কথাও ঘোষণা করেছে, যাতে কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিনেশন সম্বন্ধে তথ্য সহজে জানা যায়। এই ভ্যাক্সিন ট্র্যাকার ব্যবহার করে মার্চেন্টরা নিজের জায়গা অনুযায়ী আশপাশের কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিনেশন সেন্টারগুলো সম্বন্ধে বিস্তারিত জানতে পারবেন। এছাড়া নিজের বেছে নেওয়া এলাকায় ভ্যাক্সিন স্লট খালি হলে নোটিফিকেশনও পাবেন।



এই ক্যাম্পেন সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে গিয়ে আশনীর গ্রোভার, কো-ফাউন্ডার অ্যান্ড সিইও, ভারতপে বলেন “ভারতের দোকানদাররা কোভিডের সময় অত্যাবশ্যক পণ্যের সরবরাহ বজায় নিশ্চিত করতে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন। এবার তাঁদের আনলকিং-এর জন্য তৈরি হওয়ার সময় হয়েছে। ভারতপে সমস্ত দোকানদারকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভ্যাক্সিন নেওয়ার জন্য পুরস্কৃত করতে চাইছে, যাতে ব্যবসা বাণিজ্য বৃদ্ধি পাওয়া এবং দোকানে লোকের আসা যাওয়া বাড়ার সময়ে তাঁরা সুরক্ষিত থাকেন। এখন আবার কাজকর্মে চালু করার সময়।”



দেশের ছোট ব্যবসায়ী এবং মুদির দোকানের মালিকদের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে বাস্তবে করে তুলতে ভারতপে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। কোম্পানির স্বপ্ন হল একটি ডিজিটাল ব্যাঙ্কে পরিণত হওয়া এবং একগুচ্ছ আর্থিক প্রোডাক্ট লঞ্চ করা, যা বিশেষ করে দেশের ৫০ মিলিয়ন লোকের এস এম ই গোষ্ঠীর ব্যবসাগুলোর ক্ষমতায়ন করতে পারে এবং তাঁদের প্রয়োজনগুলো মেটাতে পারে।