দাম বেড়েছে কাঁচামালের, বড়দিনের কেক তাই মহার্ঘ
রাজেন্দ্র নাথ দত্ত,মুর্শিদাবাদঃ
কেকের প্রধান উপাদানগুলো- ময়দা, ডিম, চিনি ও মাখন প্রতিটাই এক পাউন্ড করে নিয়ে ওই সময়ে কেক তৈরি করতেন সাধারণ মানুষ। কেকের প্রয়োজনীয় সব কাঁচামালের প্রতিটির দামই কিছুটা করে বাড়ার ফলে এ বার বড়দিনের কেকের দাম অনেকটাই বেশি দাঁড়াবে মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর, কান্দী শহরের বেকারিগুলোয়।মাঝখানে আর মাত্র ১০-১১টা দিন।
তার পরেই জিঙ্গল বেল, সান্টা ক্লজ আর অপরিহার্য সেই খাবারটা, মানে কেক খাওয়ার পালা। বড়দিন থেকে পরের প্রায় সপ্তাহ দুয়েক ফ্রুট কেক, স্পেশ্যাল ফ্রুট কেক কিংবা প্লাম কেকের ভুরভুরে সুবাস যেন বশ করে ফেলবে চারপাশ। কিন্তু করোনাকালে এ বারের বড়দিনে বাজারের অবস্থা ভালো নয়। সাধারণ মানুষের পকেটের অবস্থা আরও খারাপ। তাই, মনে কিছুটা আশঙ্কা-অনিশ্চয়তা নিয়েই আগাম খোঁজ নিতে হচ্ছে কেক প্রস্তুতকারকদের কাছে। মানে, স্থানীয় বেকারি কিংবা বাড়িতে যাঁরা কেক বানান, তাঁদের কাছে। জিবে কেকের টুকরো পড়ার আগেই মনটা তেতো হয়ে যাচ্ছে।
মুর্শিদাবাদ জেলার এক কেক বেকারির মালিক বলেন, গত বছরের তুলনায় এই বছর কেকের অর্ডার সেরকম ভাবে এখনো পর্যন্ত পাইনি, গত বছর যেখানে ১০ থেকে ১৫ টি দোকানের অর্ডার পেয়েছিলাম। মুর্শিদাবাদ জেলা ও বাইরের জেলা, রাজ্য থেকে কেকের অর্ডার পেয়েছিলাম,২০০০ থেকে ৩০০০ কেক,এই বছর সে তুলনায় এখনও পর্যন্ত মাত্র ২ থেকে ৩টি দোকানের কেক বানানোর অর্ডার পাওয়া গেছে তাই তাই চিন্তার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে কেক বেকারিরা কেক বেকারিরা আরও বলেন, এই বছর করোনা প্রভাবে হয়তো অর্ডার সেরকম পাইনি কিন্তু কেক বেকারি মালিকদের আশ্বাস সামনে বছর যাতে এর থেকে ভালো অর্ডার পাই ।দাম বেড়েছে কাঁচামালের, বড়দিনের কেক তাই মহার্ঘ।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊