অবসরের ২২ বছর আগেই চাকরিতে ইস্তফা বৈশাখীর


কয়েকদিন থেকে চলছে বৈশাখীকে নিয়ে বিতর্ক। বদলির নির্দেশিকা নিয়ে সরব হয়ে দ্বারস্থ হয়েছেন রাজ‍্যপালের। রাজ‍্যপালের সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার বৈশাখীর সঙ্গী ছিলেন শোভন। রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করার পর শোভন বলেন, ‘আল আমিন কলেজ থেকে বৈশাখীকে উপড়ে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু কলেজ কারও অ্যাজেন্ডা পূরণের জায়গা নয়। সরকারের আত্মসমালোচনা করা উচিত। রাজ্যপাল সহানুভূতির সঙ্গে গোটা বিষয়টি শুনেছেন।’



প্রসঙ্গত, বৈশাখীকে মিল্লি আল আমিন থেকে রামমোহন কলেজে বদলি করা হয়। ‘বদলি মানছি না। এটা শাস্তিমূলক পদক্ষেপ।’ বলেই ক্ষোভ উগড়ে দেন তিনি। বৈশাখী সাংবাদিকদের বলেন, ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কলেজের সামনে আন্দোলন করা হচ্ছে। আমি তো পদ ছেড়ে দিয়েছি, পোস্টারে কেন আমার নাম? পড়ুয়াদের কেন বিপথগামী করা হচ্ছে, তদন্ত হোক। ফিরহাদ হাকিমের কী অধিকার আছে? ফিরহাদ হাকিম আমাকে চাকরি দেননি।’


এই বিতর্কের মাঝেই ইস্তফা দিলেন বৈশাখী। অবসরের ২২ বছর আগেই চাকরিতে ইস্তফা বৈশাখীর। পদত্যাগপত্র পাঠালেন রাজভবন-মুখ্যমন্ত্রী-শিক্ষামন্ত্রীকে। ভাবমূর্তি নষ্টের অভিযোগ।