গ্রাম বাংলায় আগ্রহ বাড়ছে গাঁজা চাষে। বেআইনি জেনেও কেন এত আগ্রহ ?
মাত্র মাস দুয়েকের ব্যাপার, বাড়ির উঠোনে নটে গাছটির মতনই বেড়ে উঠে গাঁজা। পরিচর্যায় গোবর সারই যথেষ্ট। কেজি প্রতি ৮ থেকে ১০ হাজার অনায়াসেই মেলে।
কোথায় বিক্রি হবে, কে কিনবে? গ্রামে গ্রামে ঘুরে বেড়ায় গাঁজার পাইকার। ফলে বিক্রিতেও নেই কোন সমস্যা। তাহলে অসুবিধা কোথায়?
পুলিশ? নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি জানায় "সেটিং থাকলে পুলিশও আসে না গাছ কাটতে।" আর যদিও বা কাটে বাড়ির ভেতর তারা ঢোকে না। জমিতে চাষ করলে সেগুলোই পুলিশ কেটে দিয়ে যায়।"
আবগারি দপ্তর সূত্রে জানা গেছে- "ইতিমধ্যে গাঁজা গাছ কাঁটা শুরু হয়ে গেছে- খবর এলেই আমরা চলে যাই।"
তবে অন্যান্য বছরের থেকে এবছর গাঁজা চাষের পরিমাণ বেশি বলেই জানা গেছে। এতে গাঁজা চাষিদের পকেট ভর্তি হলেও দুশ্চিন্তায় রয়েছে শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষেরা । অনেকের সাথে কথা বলে জানা গেছে- সহজলভ্য গাঁজার নেশায় মেতে উঠছে উঠতি বয়সের ছেলেরা ।পুলিশি নিষ্ক্রিয়তাই শুধু নয় গাঁজা চাষিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা যতদিন না হবে, শুধু গাছ কেটে এই সমস্যা থেকে মুক্তি হবে না বলেও জানান তারা।
0 মন্তব্যসমূহ
thanks