- কে এম আর সি এল'এর আধিকারিকরা রয়েছেন ও নির্মাণ সংস্থার আধিকারিকরাও
- মাটির ২৫ মিটার নীচে নামার আগে তাদের শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হতো।
- মাস্ক ও গ্লাভস বাধ্যতামূলক
- মাটির নীচে যে তাপমাত্রা তাতে কারও পক্ষে পিপিই পড়ে কাজ করা সম্ভব নয়
সুরশ্রী রায় চৌধুরী
ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রোর টানেলেও এবার করোনার ছায়া। কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়েছেন টানেল ইনচার্জ। পাশাপাশি টানেলে কর্মরত আরও কয়েকজন কর্মীর করোনা পজেটিভ ধরা পড়ছে বলেও খবর। জানা যাচ্ছে, নিরাপত্তার জন্য ইতিমধ্যেই প্রায় ১৫০ জন কর্মীর করোনা টেস্ট করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত মোট ১৬ জনের রিপোর্ট পজেটিভ এসেছে। বাকিদের টেস্ট এখনো বাকী। সকলের রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত টানেলের কাজ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
কে এম আর সি এল'এর আধিকারিকরা ও নির্মাণ সংস্থার আধিকারিকরাও রয়েছেন। মোট ৩ শিফটে এই কাজ করা হত। মাটির নীচে যে তাপমাত্রা তাতে কারও পক্ষে পিপিই পড়ে কাজ করা সম্ভব নয়। আর তাই মাটির ২৫ মিটার নীচে নামার আগে তাদের শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হতো। মাস্ক ও গ্লাভস বাধ্যতামূলক ছিল সেখানে। এছাড়া স্যানিটাইজার ঘন ঘন ব্যবহার হতো। মাটির নীচে যতটা সম্ভব সামাজিক দূরত্বও রেখেই কাজ চলত। এর পরেও কর্মীরা করোনা আক্রান্ত হওয়ার কারণে ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হল সংস্থাকে।
করোনায় কাঁপছে গোটা দেশ। সংক্রমণ হুহু করে বেড়েই চলেছে রোজ। তবে সুস্থতার হার বাড়েনি। বরং খুব সামান্য হলেও কমেছে এই সংখ্যাটা। ১৩জুলাই সরকারি তথ্য অনুযায়ী রাজ্যে সুস্থতার হার ৬১.০৯%।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊