'এক দেশ এক গুণমান' এর পথে বড়সড় পদক্ষেপ নিলো কেন্দ্র 



উপভোক্তা সুরক্ষা (ই-বাণিজ্য)আইন ২০২০ সহ উপভোক্তা সুরক্ষা আইন ২০১৯এর সমস্ত নিয়মকানুন ২৪শে জুলাই থেকে কার্যকর হয়েছে জানালেন কেন্দ্রীয় উপভোক্তা বিষয়ক, খাদ্য ও গণবন্টন মন্ত্রী শ্রী রামবিলাস পাসওয়ান। 

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আজ ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডর্ডের মোবাইল অ্যাপ ‘বিআইএস-কেয়ার’ এবং মান নির্ধারণ, তুল্যতা নির্ধারণ এবং প্রশিক্ষণের জন্য- 'ই-বিআইএস'-এর তিনটি পোর্টালের সূচনা করেছেন। এই মোবাইল অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর থেকে যেকোন অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ডাউনলোড করা যাবে। অ্যাপটি আপাতত ইংরাজি ও হিন্দি ভাষাতে রয়েছে। 

এই অ্যাপ দিয়ে গ্রাহকরা যে সকল সুবিধা নিতে পারবেন-

  • এখান থেকে গ্রাহকরা ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ড ইন্সটিটিউশন(আইএসআই) চিহ্ন ও হলমার্ক যুক্ত পণ্য যাচাই করতে পারবে। এমনকি এই অ্যাপের মাধ্যমে অভিযোগও দায়ের করা যাবে। 
  • ই-বিআইএস পোর্টাল বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিভিন্ন ক্ষেত্রে নজরাদারি চালানো সম্ভব হবে। 
  • গ্রাহকরা গুণমান সম্পন্ন পণ্য সম্পর্কে সচেতন হবেন, তেমনি নিম্নমানের পণ্য সরবরাহ হ্রাস পাবে। 
  • 'এক দেশ এক গুণমান' বাস্তবায়নের পথে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ।  

শ্রী পাসওয়ান বলেন, আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের লক্ষ্য অর্জনে এবং গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষায় বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ সংস্থাগুলিকে কোভিড-১৯এর সমস্যা মোকাবিলায় বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে এন৯৫ মাস্ক, সার্জিক্যাল মাস্ক, ভেন্টিলেটরস ইত্যাদি তৈরি করার ক্ষেত্রে গুণগত মানগুলি বিচার করে দেখা হবে। 

তিনি বলেন দেশে আইএসআই চিহ্নিতযুক্ত পিপিই সামগ্রীগুলির উপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে।এখন দেশে দৈনিক ৪ লক্ষ আইএসআই চিহ্নিতযুক্ত এন৯৫ মাস্ক উৎপাদন হচ্ছে। বিআইএস গুণমান ভিত্তিক ল্যাবগুলি সম্প্রসারণ ও আধুনিকীকরণের ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। 



BIS is the National Standard Body of India established under the BIS Act 2016 for the harmonious development of the activities of standardization, marking and quality certification of goods and for matters connected therewith or incidental thereto.BIS has been providing traceability and tangibility benefits to the national economy in a number of ways – providing safe reliable quality goods; minimizing health hazards to consumers; promoting exports and imports substitute; control over proliferation of varieties etc. through standardization, certification and testing