প্রথম ঢেউটি তখনই সমাপ্ত হয়েছে বলা যাবে যখন ভাইরাসটিকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা যাবে। এক্ষেত্রে সংক্রমণের হার নাটকীয়ভাবে কমে আসবে। এর পরে সংক্রমণ যখন উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় বৃদ্ধি পাবে তখনই সেটাকে দ্বিতীয় ঢেউ বা সেকেন্ড ওয়েভ বলা হবে।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের কিছু কিছু রাজ্যে সংক্রমণ কমে গিয়ে আবারও বাড়ছে। যার ফলে করোনার সেকেন্ড ওয়েভ নিয়ে চিন্তিত এই দেশ।
নিউজিল্যান্ডে ২৪ দিন পর এবং বেইজিং ৫০ দিন ভাইরাসমুক্ত থাকার পর সেখানে নতুন করে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঘটতে দেখা যায়। ইরানে যেভাবে পুনরায় সংক্রমণ ঘটছে সেটাকে সেকেন্ড ওয়েভের সাথে তুলনা করা যেতে পারে। সংক্রমণ দ্বিতীয় দফায় ফিরে আসা নিয়ে অনেকের মধ্যে উদ্বেগ থাকলেও কোনো দেশে সেরকম কিছু ঘটবে কীনা সেটা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়।
ব্রিটেনেও সেকেন্ড ওয়েভের বিষয়ে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত নন। তবে এরকম কিছু হওয়ার সম্ভাবনা পুরোপুরিই রয়ে গেছে। কারণ এখনও দেশটিতে সংক্রমণ ঘটছে।
তাই স্বাভাবিক ভাবেই যতদিন না ভ্যাকসিন আবিষ্কার হচ্ছে ততদিন করোনাকে নিয়েই যে সবাইকে চলতে হবে তা পরিষ্কার। তবে নিউ নরমাল না সেকেন্ড ওয়েভ কি হবে ভবিষ্যৎ, তা নিয়ে আতঙ্কিত সব করোনা আক্রান্ত দেশই।
0 মন্তব্যসমূহ
thanks