file picture

  • HEALTH SECRETARY INTERACTS WITH DMS, MUNICIPAL COMMISSIONERS, CHIEF MEDICAL OFFICERS OF SELECT DISTRICTS THAT ARE SEEING A SURGE IN COVID-19 CASES
ঘন বসতিপূর্ণ শহরাঞ্চলে করোনা সংক্রমণ ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাই ঘরে ঘরে গিয়ে সমীক্ষা, দ্রুত পরীক্ষার মাধ্যমে সনাক্তকরণ, যথাযথ চিকিৎসা পরিচালনা এবং সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের কৌশল নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের সচিব প্রীতি সুদান ও মন্ত্রকের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক শ্রী রাজেশ ভূষণ গতকাল ১০টি রাজ্যের ৩৮টি জেলার ৪৫টি পৌরসভা ও পৌরসংস্থার এলাকায় কোভিড-১৯ সংক্রমণের সংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়ে জেলাশাসক, পৌর কমিশনার, মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তা, জেলা হাসপাতালের সুপারিন্টেডেন্ট এবং মেডিকেল কলেজগুলির প্রধানদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেছেন।

এদিনের বৈঠকে যোগদান করেছিল – মহারাষ্ট্র, তেলেঙ্গানা, তামিলনাড়ু, রাজস্থান, হরিয়ানা, গুজরাট, জম্মু-কাশ্মীর, কর্ণাটক, উত্তরাখণ্ড এবং মধ্যপ্রদেশ।

পি আই বি সূত্রে জানা গেছে- 
  • বৈঠকে উপস্থিত রাজ্যের আধিকারিকদের কন্টেনমেন্ট জোনে সংক্রমণ প্রতিরোধ এবং বাফার জোনগুলিতে যথাযথ নজরদারি চালানোর জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়ছে। 
  • কোভিড-১৯ সংক্রমণ সঠিকভাবে চিহ্নিত করার বিষয়েও ঠিকমতো ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করা হচ্ছে কিনা তা দেখতে বলা হয়ছে তাঁদেরকে। 
  • মৃত্যুর হার কমানোর জন্য আধিকারিকদের যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বলা হয়ছে। এক্ষেত্রে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ, বয়স্ক ব্যক্তি এবং আগে থেকেই যাঁদের উপসর্গ রয়েছে, তাঁদের চিহ্নিতকরণ করার বিষয়ে জোর দিতে বলা হয়ছে। 
  • সময়মতো সংক্রমণ পরীক্ষা এবং রোগ নির্ণয়, রোগীকে সময়মতো হাসপাতাল বা চিকিৎসাকেন্দ্রে স্থানান্তর করার বিষয়ে আধিকারিকদের জোর দিতে বলা হয়েছে।

এদিন বৈঠকে সাধারণ মানুষের মধ্যে আত্ম বিশ্বাস গড়ে তোলার জন্য গ্রামাঞ্চলে নির্বাচিত জন প্রতিনিধিদের জেলা স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে বলা হয়েছে। লকডাউন শিথিল করার পর নিয়ন্ত্রণগুলি ক্রমশই প্রত্যাহার করা হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যগুলিকে আগামী কয়েক মাস ধরে কোভিড-১৯ সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য আগাম পরিকল্পনা গ্রহণ করতেও বলা হয়েছে।