সিতাইয়ের হরিবলায় সামাজিক দূরত্ব না মেনেই সকাল ৬টায় গ্যাস নেওয়ার লাইনে দাড়িয়ে প্রায় কয়েকশো মানুষ। কিন্তু, থেকে কি লাভ? খুলছেই না গ্যাসকেন্দ্র। এনিয়ে এলাকাজুড়ে তৈরি হয়েছে ক্ষোভ। এলাকার শিক্ষিতমহলের দাবি সামাজিক দূরত্ব বজায় না থাকলেও সেদিকে নজর দেওয়ার হেলদোল নেই প্রশাসনের।
করোনা মোকাবিলায় ২১দিনের লক ডাউনে দেশ। ইতিমধ্যে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ১লা এপ্রিল থেকেই গ্যাস বিতরণ করার ঘোষনা করেন। কিন্তু আজ ৭ই এপ্রিল হলেও সুরোজ এইচপি গ্রামীন গ্যাস বিতারক থেকে এখোনো কোনোরুপ গ্যাস বিতরণ করা হচ্ছে না বলেই দাবি উপস্থিত জনতার।
গ্রাহকদের কাছ থেকে জানা যায় যে, তাদের মোবাইল নাম্বার এক্টিভেট করতে হচ্ছে কিন্তু যতদূর পর্যন্ত জানা যায় যে- মোবাইল নাম্বার গুলো উজ্বলা কাস্টমারদের কানেকশন করার সময় এক্টিভেট করার কথা ছিল কিন্তু সেই সময়ে উজালা ফরম ফিলাপের সময় এই মোবাইল নাম্বার গুলো গ্যাসের মালিক এক্টিভেট করেনি এবং যার দরুন আজকে সাধারণ মানুষদের মোবাইল নাম্বার গুলোর জন্য এত বড় লম্বা লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে । এবং মোবাইল নাম্বার গুলো এক্টিভেট করছে । আর এর জেরেই যেমন নষ্ট হচ্ছে লক ডাউন প্রক্রিয়া তেমনি করোনা মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় শর্তগুলিও লঙ্ঘন হচ্ছে। মানুষ সামাজিক দূরত্ব মানছে না। কিন্তু এ নিয়ে কোনো হেলদোল নেই প্রশাসনের।
Social Plugin