সারদার আমানতকারীদের টাকা ফেরতের জন্য শ্যামল সেন কমিশনকে ২০১৩ সালে ৫০০ কোটি টাকা মেনে নেয় রাজ্য সরকার। কিন্তু ২০১৪ সালের অক্টোবরে বন্ধ হয়ে যায় কমিশন ও ১৩৮ কোটি টাকা সরকারকে ফেরৎ দেয়। সেই টাকা সরকার কীভাবে ব্যবহার করবে তা জানতে চেয়ে সুবীর দে নামে এক আমানতকারী হাইকোর্টে ২০২০ সালের ফ্রেব্রুয়ারিতে মামলা করেন। 

বিচারপতি জয়মাল্য বাগচি ও শ্রুভ্রা ঘোষের ডিভিশন বেঞ্চে সেই মামলার শুনানি চলছে। বকেয়া টাকার ভবিষ্যৎ কি হবে সে বিষয়ে জানতে চান ডিভিশন বেঞ্চ। জবাবে সরকারি আইনজীবী জানান, ইতিমধ্যেই ইএসাই ও চেক মারফত প্রায় ৫ লক্ষ আমানতকারী টাকা পেয়েছেন। 

আগামি ৪ সপ্তাহের মধ্যে রাজ্যকে উত্তর দিতে বলা হয়েছে যে, যারা অন্যত্র টাকা রেখেছে তাঁরা টাকা ফেরৎ পাবেন কিনা সে বিষয়ে জানাতে হবে। 

তাই পুরভোটের আগেই কি টাকা পাবেন প্রতারিতরা? চলছে জল্পনা।