26 শে সেপ্টেম্বর হবে আবার আবার মামলার শুনানি আদালতের সিদ্ধান্তের উপর কয়েক হাজার পরীক্ষার্থীর ভাগ্য ঝুলে! আর তাই আদালতের সিদ্ধান্তের দিকে তাকিয়ে আপারের পরীক্ষার্থীরা।
উল্লেখ্য, রাজ্য সরকার শিক্ষক নিয়োগের জন্য ২০১৫ সালের ১৬ আগস্ট গোটা রাজ্য জুড়ে টেট পরীক্ষা নেয়। ওই পরীক্ষায় প্রশিক্ষিত প্রার্থী হিসাবে ছিলেন এক লক্ষ কুড়ি হাজার এবং অপ্রশিক্ষিত পরীক্ষার্থী সংখ্যা ছিল এক লক্ষ আট হাজার। অভিযোগ এই পরীক্ষাতে প্রশিক্ষিত প্রার্থীদের না ডেকে অপ্রশিক্ষিত প্রার্থীদের ডাকে স্কুল সার্ভিস কমিশন। এর পরেই এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে থাকে। আদালতে দায়ের হয় মামলা।
হবু শিক্ষকদের দাবি, অপ্রশিক্ষিতদের অ্যাকাডেমিক রেজাল্ট ও এর সঙ্গে টেট পরীক্ষাতে প্রাপ্ত নম্বর কেন প্রকাশ করা হবে না? এনসিটিই-র নিয়মে বলা আছে আগে প্রশিক্ষিতদের সু্যোগ দিতে হবে। তার পর কেন প্রশিক্ষিতদের সুযোগ না দিয়ে অপ্রশিক্ষিতদের সুযোগ করে দিল কমিশন? আর এই নিয়ে দায়ের হওয়া মামলার রায় কবে দেবে আদালত?
তবে আইনজীবীদের একটা অংশ মনে করছে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে তৈরি হওয়া জটিলতার সমাধান হতে পারে আগামী কাল। আর সেই দিকে তাকিয়ে আপারের কয়েক হাজার পরীক্ষার্থী।
চূড়ান্ত ফল প্রকাশের উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে পারে পারে আদালত।
চূড়ান্ত ফল প্রকাশের উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে পারে পারে আদালত।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊