অমিত সরকার;এমন একটা স্বপ্ন, যেটা তাঁদের মতো বাড়ি থেকে পূরণ করা অসম্ভব। তাঁরা কল্পনা করতে পারেননি, এই স্বপ্নকেই লক্ষ্য বানিয়ে, তা পূরণ করেই ছাড়বেন অনুপ্রিয়া।
বাবা মারিনিয়াস বলছিলেন, “পাইলট হওয়ার জন্য যে প্রশিক্ষণ নিতে হয়, তার খরচ জোগানো আমার পক্ষে সম্ভব ছিল না। আমি ধার করেছিলাম,আত্মীয়দের থেকেও সাহায্য নিয়েছিলাম। মেয়েকে বলেছিলাম, যতটা পড়াশোনা করতে হয়, তা-ই যেনও করে।”
ওঁরাও গোষ্ঠীর মেয়ে অনুপ্রিয়া এই প্রথম প্লেন ওড়ানোর অনুমতি পেয়েছেন। শুধু মালকানগিরি নয়, গোটা ওড়িশার কোনও আদিবাসী মেয়ে এই সাফল্য পায়নি এখনও।
যে রাজ্যের সর্বত্র এখনও রেললাইন পরিষেবা পৌঁছয়নি, সে রাজ্যের আদি জনজাতির প্রতিনিধি হিসেবে এই সুযোগ পাওয়া বিরল
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊