Latest News

6/recent/ticker-posts

Ad Code

Big Breaking: সময় বাড়ছে আবেদনের, তবে কি পিছিয়ে যাচ্ছে SSC? বড় নির্দেশ সুপ্রিমকোর্টের

Big Breaking: সময় বাড়ছে আবেদনের, তবে কি পিছিয়ে যাচ্ছে SSC? বড় নির্দেশ সুপ্রিমকোর্টের


wbssc, ssc news, job news


বড় খবর! চাকরি প্রার্থীদের আবেদনে সাড়া দিয়ে আজ পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশনের শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে হওয়া মামলার শুনানিতে বড় নির্দেশ দিল সুপ্রিমকোর্ট। বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে চাকরিহারা ‘যোগ্য’ শিক্ষকদের একটি স্পেশাল লিভ পিটিশনের শুনানি হয় বিচারপতি সঞ্জয় কুমার ও বিচারপতি সতীশচন্দ্র শর্মার বেঞ্চে।

২০১৬ সালের এসএসসি পরীক্ষায় নিযুক্ত কিছু শিক্ষক আদালতে দাবি জানান যে, তাঁদেরও ২০২৫ সালের নতুন নিয়োগ পরীক্ষায় বসার সুযোগ দেওয়া হোক। তাঁদের বক্তব্য, স্নাতকে ৪৫ শতাংশ নম্বর ও বিএড ডিগ্রি থাকা সত্ত্বেও নতুন বিজ্ঞপ্তিতে ৫০ শতাংশ নম্বর বাধ্যতামূলক করায় তাঁরা যোগ্যতা হারাচ্ছেন। আবেদনকারীরা মূলত ২০১৬ সালের এসএসসি পরীক্ষায় নিযুক্ত কিছু শিক্ষক। তাঁদের দাবি, স্নাতকে ৪৫ শতাংশ নম্বর এবং বিএড ডিগ্রি থাকা সত্ত্বেও ২০২৫ সালের নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে ৫০ শতাংশ নম্বর বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এর ফলে তাঁরা নতুন পরীক্ষায় বসার যোগ্যতা হারাচ্ছেন। তাই আদালতের কাছে আবেদন করা হয়, তাঁদেরও এই পরীক্ষায় বসার অনুমতি দেওয়া হোক। শিক্ষকরা আরও যুক্তি দেন যে, নিয়মিত শিক্ষকতার চাপের কারণে পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া তাঁদের পক্ষে সম্ভব নয়। তাই শুধু যোগ্যতা নয়, তাঁরা পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়ারও আর্জি জানান।


সুপ্রিম কোর্ট আবেদনকারীদের ফর্ম ফিল আপ করার জন্য অতিরিক্ত ৭ দিন সময় দিলেন। তবে পরীক্ষা পিছোবে কি না সেই সিদ্ধান্ত কমিশনকে নিতে বলেছে। আদালত আগামী ৩১ অক্টোবরের মধ্যে সব পক্ষের জবাব তলব করেছে।


বিচারপতি সঞ্জয় কুমার স্পষ্ট মন্তব্য করেন— একবার পরীক্ষায় পাশ করেছিলেন বলে কাউকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া যাবে না। তিনি বলেন, যাঁরা এখন চাকরিতে আছেন, তাঁরা ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কাজ করবেন কারণ তাঁরা অযোগ্য নন। কিন্তু সেই কারণে অতিরিক্ত ছাড় তাঁরা পাবেন না।

অন্যদিকে মামলাকারীর আইনজীবী অভিযোগ করেন যে, রাজ্য সরকার আবারও অযোগ্য প্রার্থীদের চাকরিতে ঢোকানোর চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বিচারপতি সঞ্জয় কুমার বলেন, “আপনারা নিজেদের অযোগ্য ‘ব্লু আইড’ প্রার্থীদের ঢোকানোর চেষ্টা করছেন। এটা শকিং।”


এখন নজর কমিশনের দিকেই। কমিশন কি পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেবে, নাকি নির্ধারিত সময়েই পরীক্ষা হবে—সেই প্রশ্নের উত্তর পেতে অপেক্ষা করতে হবে কমিশনের সিদ্ধান্ত এর জন্য।

إرسال تعليق

0 تعليقات

Ad Code