Latest News

6/recent/ticker-posts

Ad Code

আফিমের আগ্রাসন: 'ব্রাদারহুড অফ ইউনিভার্সাল লাভ' ও আফগান অর্থনীতির করুণ দশা

ড্রাগের ছায়াতলে আফগানিস্তান: 'ব্রাদারহুড অফ ইউনিভার্সাল লাভ' থেকে মানবিক সংকট

Representational image | Commons


কাবুল,১০ই জুলাই, ২০২৫: 'ব্রাদারহুড অফ ইউনিভার্সাল লাভ' (Brotherhood of Universal Love) – এই নামটি শুনে প্রথমদিকে বিভ্রান্তি তৈরি হতে পারে, কিন্তু এটি ছিল একটি কুখ্যাত ড্রাগ সংস্থার স্বঘোষিত নাম। ১৯৬৯ সালে এই নাম শুনলে কেউই অবাক হতেন না, কারণ সে সময় বালখ (Balkh) এবং মাজার-ই-শরিফের (Mazar-i-Sharif) মতো আফগান শহরগুলিতে শিশুরা পর্যন্ত চরস-ভরা মালা, চরস-ভরা বেল্ট এবং জুতোয় লুকানো চরস বিক্রি করত। এই 'কম্যুনের' সেরা সদস্যরা নিজেদের পুরনো ভ্যান, নৌকা বা সুটকেসে করে ১০০ ডলারের বিনিময়ে হিপ্পি পর্যটকদের জন্য উচ্চমানের রেজিন (High-quality Resin) লন্ডন (London) ও আমস্টারডাম (Amsterdam) থেকে কাঠমান্ডু (Kathmandu) পর্যন্ত নিয়ে যেত। এফবিআই (FBI)-এর প্রকাশিত হাজার হাজার গোপন নথি এই সংস্থার নেটওয়ার্ক শেষ করার দিকে ইঙ্গিত করে – এমন একটি নেটওয়ার্ক যার কোনো পরিষ্কার নেতৃত্ব (Leadership) বা মুনাফার উদ্দেশ্য (Profit Motive) ছিল না, যা একে আরও অস্বস্তিকর করে তোলে।


গত কয়েক সপ্তাহ ধরে, আফগান মিডিয়া (Afghan Media) উত্তর বদখশান (Badakhshan) এলাকায় আফিম (Opium) চাষিদের মধ্যে চলমান সহিংস সংঘর্ষের (Violent Clashes) খবর ক্রমাগত প্রচার করে চলেছে। কিছু গ্রামের রিপোর্ট (Report) অনুযায়ী, শাহরন পাসের জমিতে কাজ করা জাতিগত তাজিক কৃষকদের লক্ষ্য করে হত্যা (Targeted Killing) করা হয়েছে। যদিও আফগানিস্তানে আফিম চাষ (Opium Cultivation) সংক্রান্ত ডেটা (Data) অনেক বেশি ছিল, বিশেষজ্ঞরা এই কথায় একমত যে ইসলামিক আমিরাত (Islamic Emirate) এই ফসলের উপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ (Strict Control) আরোপ করেছে। ২০২৩ সাল পর্যন্ত যে অধিকাংশ জমি আফিম চাষের জন্য ব্যবহৃত হত, এখন সেগুলিতে গম (Wheat) চাষ করা হচ্ছে – যা তুলনামূলকভাবে কম উৎপাদনশীল এবং কম দামি ফসল। সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (World Food Programme) জানিয়েছে, আফগানিস্তান বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানবিক সংকটের (Humanitarian Crisis) মুখোমুখি হচ্ছে, যেখানে ২.২৮ কোটি লোক গুরুতর দুর্ভিক্ষের (Famine) সম্মুখীন, এবং ৮.৭ মিলিয়ন মানুষ এখন সংকটে রয়েছে।



শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে আফিম এবং চরস দরিদ্র কৃষকদের জন্য আয়ের উৎস (Source of Income) ছিল, যা তাদের খারাপ বৃষ্টি এবং ফসল বিপর্যয় থেকে রক্ষা করত। ৯/১১ (9/11) পরবর্তী যুদ্ধে, তালেবানের লড়াইয়ের অর্থ (Funding) যোগাতে ড্রাগ মাফিয়ারা (Drug Mafia) ইউরোপে হেরোইন (Heroin) পাচার করত। ২০২২ সালে ইসলামিক আমিরাত আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি (International Image) উন্নত করতে এবং স্থানীয় প্রভাবশালী গোষ্ঠীগুলির অর্থায়ন (Funding) বন্ধ করার জন্য এই ড্রাগ ব্যবসা বন্ধের উদ্যোগ নেয়।


ড্রাগের বিরুদ্ধে যুদ্ধের (War on Drugs) বিড়ম্বনা অত্যন্ত স্পষ্ট। গত ১৫ বছরে যুক্তরাষ্ট্র (US) আফিমের খামার শেষ (Eliminate) করার জন্য ৮ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি খরচ করেছে – ক্ষেতগুলি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে, প্রসেসিং ল্যাব (Processing Labs)-গুলিতে বোমা হামলা চালানো হয়েছে এবং পাচারকারী কাফেলাগুলিতে (Smuggling Convoys) আক্রমণ করা হয়েছে। ২০১১ সালে মার্কিন সরকারের অডিট (Audit) অনুসারে, কৃষি খাতে ১ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করা হলেও, অগ্রগতির পরিমাপ (Measuring Progress) করার কোনো কার্যকর উপায় ছিল না কারণ ডেটা (Data) অসম্পূর্ণ ছিল।


কিছু মার্কিন কর্মকর্তা বিশ্বাস করেন যে তাদের ড্রাগ যুদ্ধ (Drug War) সম্ভবত হেরোইন ব্যবসার (Heroin Trade) ক্ষেত্রে সফল হতে পারে – ইউরোপীয় ব্যবহারকারীরা এখন ফেন্টানিল (Fentanyl), ট্রামাডোল (Tramadol) এবং অক্সিডোন (Oxycodone)-এর মতো কৃত্রিম ড্রাগের (Synthetic Drugs) দিকে ঝুঁকছে। কিন্তু এই তথাকথিত সাফল্য আফগানিস্তানকে দুর্ভিক্ষের (Famine) দ্বারপ্রান্তে নিয়ে এসেছে। বদখশানে চলমান বিদ্রোহ (Insurrection) থেকে স্পষ্ট যে কৃষকরা চুপচাপ মরতে রাজি নয়।


মার্কিন ড্রাগ নীতির (Drug Policy) অগ্রগতিতে এই নেশার ব্যবহারকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছিল। যখন ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষে মার্কিন সাম্রাজ্য ফিলিপিন্সে (Philippines) পৌঁছায়, তখন তারা দেখেছিল যে কীভাবে চীনা আফিম বাজারের উন্মুক্ততা সমাজের ব্যাপক ক্ষতি করেছিল। কিন্তু, কিথ ওয়ান জেমস বমফোর্ড (Keith Wian James Bamford) যেমনটি বলেছেন, মার্কিন সাম্রাজ্যবাদীরা এটা দেখতে পায়নি যে ফিলিপিন্সে উঁচু শ্রেণীর লোকও আফিমের কমাই থেকে স্কুল, হাসপাতাল এবং জটিলতা তৈরি করতে পারত, যা ঔপনিবেশিক সরকার করতে পারছিল না।


প্রথম থেকেই এটিও পরিষ্কার ছিল যে আফিম রাজনৈতিক শক্তিরও উৎস। ১৯২৯ সালে, প্যারিসে (Paris) আফগান রাষ্ট্রদূত গুলাম নবী (Ghulam Nabi) ২৫০ কেজি হেরোইন পাচারের অভিযোগে গ্রেপ্তার হন। এর মূল্য ছিল দশ লাখ ফ্রাঙ্ক। গুলাম নবী এই অর্থ দিয়ে একটি বাহিনী গঠন করতে চেয়েছিলেন যাতে আফগানিস্তানের আধুনিককালের রাজা আমানুল্লাহ খানকে (Amanullah Khan) আবার সিংহাসনে বসানো যায়।


১৯৫০-এর দশকে, যখন আফগানিস্তান কঠোর ড্রাগ-বিরোধী (Anti-drug) প্রচেষ্টা চালায়, তখন সরকার পোস্তর খামারগুলিতে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে। ১৯৫৮ সালে, আমেরিকা উন্নয়ন পরিকল্পনার (Development Plan) অধীনে ৩,০০০ ছোট কৃষকদের গম এবং যব (Barley) ফলাতে বাধ্য করে। কিন্তু এর ফলে ১৫,০০০ শ্রমিকের রোজগার (Livelihood) চলে যায় এবং দুর্ভিক্ষের (Famine) ছায়া নেমে আসে। সম্প্রদায়ের সাহায্যের জন্য প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু কখনোই সাহায্য আসেনি—এবং কৃষকরা আবার পোস্তর ফুল চাষ শুরু করতে বাধ্য হয়।


'ব্রাদারহুড অফ ইউনিভার্সাল লাভ' (Brotherhood of Universal Love) এবং অন্যান্য অনেক গোষ্ঠী আফগান ফসল থেকে মুনাফা অর্জন করেছে ইরানি বিদ্রোহী (Iranian Rebels), তুরস্ক (Turkey) ভিত্তিক কুর্দি সন্ত্রাসী (Kurdish Terrorists), এবং সাধারণ অপরাধী দল (Criminal Gangs)। যদিও ড্রাগের বিরুদ্ধে কথিত যুদ্ধে (Alleged War on Drugs) বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করা হয়েছে, এটি স্পষ্ট হয়ে গেছে যে নিষেধাজ্ঞা আরোপ (Imposing Bans) ব্যর্থ হয়েছে।


১৯৭৯ সাল থেকে সোভিয়েত ইউনিয়নের (Soviet Union) বিরুদ্ধে লড়াই করা মুজাহিদিন কমান্ডাররা (Mujahideen Commanders) দ্রুত এই আফিম ফসলের শক্তি বোঝেন। মুজাহিদিনরা মধ্য প্রাচ্য (Middle East) ও পশ্চিমা দেশগুলি (Western Countries) থেকে ভারী অর্থনৈতিক সাহায্য (Financial Aid) পেলেও, অনেক জিহাদি কমান্ডার আফিমকে নিজেদের স্বাধীন শক্তির উৎস (Source of Power) হিসেবে দেখেন। গ্রেচেন পিটার্স (Gretchen Peters) বলেছেন যে জিহাদি কমান্ডার মোল্লা মোহাম্মদ নাসিম আখুন্দজাদা (Mullah Mohammad Nasim Akhundzada) "উৎপাদনের লক্ষ্য নির্ধারণ", ছোট পোস্ত কৃষকদের জন্য "শোষণমূলক ঋণ ব্যবস্থা" প্রয়োগ এবং "যে কৃষকরা উৎপাদন করতে পারত না, তাদের নির্দয়ভাবে হত্যা" করতেন।


পাকিস্তানের ইন্টার-সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্স (ISI) অস্ত্র সরবরাহ, অর্থ প্রদান এবং বিনিময়ে আফিম গ্রহণ করত। এই ড্রাগস (Drugs) করিয়ে অপরাধী গোষ্ঠীগুলি (Criminal Gangs) ইউরোপ (Europe) এবং মার্কিন প্রশাসনকে (Administration) সমর্থন করেছে, এবং মুনাফা (Profits) কোম্পানিগুলি বাজার (Market) এবং এক্সচেঞ্জকে (Exchange) সাদা করেছে।


জেনারেল মুহম্মদ জিয়া-উল-হক (General Muhammad Zia-ul-Haq) সেনা সরকার, বিশেষজ্ঞ ডেভিড ভিন্সটনের (David Vinston) ন্যাটো (NATO) দ্বারা প্রকাশিত এক গবেষণা (Research) অনুসারে, "হেরোইনের ব্যবসায় গভীরভাবে জড়িত ছিল।" ভিন্সটন লিখেছেন, জিয়া "হেরোইন পাচারকারীদের সরকারি সুরক্ষা (Government Protection), সরকারি কর্মকর্তাদের মুনাফা এবং হেরোইন সিন্ডিকেটগুলির সরকারে রাজনৈতিক প্রভাবের (Political Influence in Government) সম্পূর্ণ ইকোসিস্টেম" তৈরি করেছিলেন।


তালিবানের (Taliban) মোল্লারা, ১৯৯৭ সালের মধ্যে ক্ষমতা দখল করে, এই ব্যবসারও ক্ষমতা অর্জন করে। ১৯৯৬ সালে আফগানিস্তানে ২,২৫০ মেট্রিক টন আফিমের উৎপাদন ছিল। এই সংখ্যা ১৯৯৯ সালে ৪,৫৮০ মেট্রিক টনে পৌঁছেছিল। ২০০৬ সাল থেকে, যখন তালিবান (Taliban) পাকিস্তান (Pakistan) থেকে আবার নিজেদের সংগঠিত করে, ড্রাগস তাদের রাজস্বের (Revenue) অন্যতম প্রধান উৎস হয়ে ওঠে। তালিবান (Taliban) অর্ধ-মূল্যবান পাথরের খনি, ট্রাকের চলাচল এবং ছোট ব্যবসার উপর ট্যাক্স (Tax) বসিয়েও আর্থিক সীমাবদ্ধতা (Financial Restrictions) সত্ত্বেও ব্যবসায়িক উন্নতি করেছিল।


তালিবান (Taliban) তাদের অভিজ্ঞতা থেকে জানে যে পোস্ত ধর্মীয় ফতোয়া (Religious Fatwas) থেকে অনেক বেশি ক্ষতিকারক। সর্বোপরি, তালিবান (Taliban) বিশ্বের প্রায় ৭৫ শতাংশ আফিম সরবরাহ করত। ১৯৯৯ সালে, তালিবান সরকার (Taliban Government) উৎপাদনে এক-তৃতীয়াংশ কমানোর আদেশ দেয় এবং নয় বছর পরে, সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা (Prohibition) ঘোষণা করে। এই নিষেধাজ্ঞা (Ban) সফলতা দেখায়, কিন্তু উৎপাদনে এই হ্রাস ছিল তাৎক্ষণিক এবং বাহ্যিক পরিস্থিতির কারণে। ৯/১১ (9/11) এর পরে, তালিবান (Taliban) এই নিষেধাজ্ঞা (Ban) তুলে নেয়, কারণ তাদের ভয় ছিল যে কৃষকরা বিদ্রোহ করতে পারে, যখন তারা আমেরিকার (America) বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছিল।


২০২১ সালে যখন অর্থনৈতিক সংকটের (Economic Crisis) কারণে আফগানিস্তান কোণঠাসা হয়ে পড়ে এবং ইসলামী অর্থনীতিতে (Islamic Economy) ক্ষমতার অর্থ উত্তোলন করে, তখন আফিম এবং সিন্থেটিক ড্রাগস (Synthetic Drugs) অর্থনৈতিক সহায়ক (Economic Support) হিসেবে আবির্ভূত হয়। ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ (ICG)-এর অনুমান, সেনাদের প্রত্যাহার এবং ব্যাংকের ফেরত থেকে দেশটির জিডিপি (GDP) প্রায় এক-তৃতীয়াংশ কমে গেছে। পোস্তর ফসল থেকে ১ লাখেরও বেশি চাকরি পাওয়া যাচ্ছিল, যা অনেক দরিদ্র আফগান পেয়েছিল।


তাই তালিবানের (Taliban) ২০২২ সালে পোস্তর জমির উপর নিষেধাজ্ঞা (Ban) আরোপ করার সিদ্ধান্ত অনেক পর্যবেক্ষককে অবাক করেছে। ২০২৩ সালের শেষ পর্যন্ত, পেশাদার ড্রাগ ল্যাবগুলিতে (Drug Labs) অভিযান চালানো হয় এবং তাদের কার্যক্রম বন্ধ করা হয়, যা দক্ষিণ আফগানিস্তানের সবচেয়ে বড় ড্রাগ বাজার (Drug Market) বলে পরিচিত। এপ্রিল ২০২৪ সালে, তারা হেলমন্দ (Helmand) এবং ফারাহের (Farah) প্রধান বাজারগুলিতে আফিম ব্যবসার (Opium Trade) উপর নিষেধাজ্ঞা (Ban) প্রয়োগ করেছে। ফারাহের আব্দুল ওদুদ বাজার, যা বিশ্বের বৃহত্তম ড্রাগ বাজার (Drug Market) বলে পরিচিত ছিল, বন্ধ করা হয়েছে। ড্রাগ পাচারকারীদের (Drug Traffickers) বেত্রাঘাত এবং ফাঁসি (Hangings) প্রদানের ঘটনাও ঘটেছে।


যদিও, অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের (Economic Challenges) কারণে এই নিষেধাজ্ঞা (Ban) স্থানীয়ভাবে প্রতিরোধের মুখোমুখি হচ্ছে, বিশেষ করে নাঙ্গাহার (Nangarhar) এবং অন্যান্য প্রদেশে। আইসিজি (ICG) মতে, ২০২২ সালে তালিবান (Taliban) সারেপোল (Sarepol) এবং নাঙ্গাহারের পোস্ত কৃষকদের মাঝে প্রতিরোধের সম্মুখীন হয়েছে, এবং বদখশান ও ঘোড়ে (Ghore) অনেক সংঘর্ষ (Clashes) হয়েছে। বড় জমিদার (Landlords) এবং পাচারকারীরা (Traffickers) এই নিষেধাজ্ঞা (Ban) সত্ত্বেও তাদের আফিমের মজুদ (Opium Stockpile) ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে এবং ধীরে ধীরে তা বিক্রি করছে।


সামনের পথ সহজ নয়। যে বিকল্পগুলির সবচেয়ে বেশি পরামর্শ দেওয়া হয়েছে — আনার (Pomegranate), আঞ্জির (Fig), পার্সিম (Persimmon) এবং পিস্তা (Pistachio) — সেগুলির জন্য শুরু করতে হবে বিপুল বিনিয়োগ (Investment)। কিছু কৃষক তুলার চাষ (Cotton Cultivation) শুরু করেছে, কিন্তু এতে অনেক বেশি জল (Water) প্রয়োজন, যা খরা-প্রভাবিত (Drought-affected) দেশের জন্য কার্যকর বিকল্প নয়।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Ad Code